বেসিক ইলেকট্রনিক্স নিয়ে বিস্তারিত দেখুন এখানে।ইলেকট্রনিক্স তড়িৎ প্রকৌশলের একটি শাখা যেখানে ভ্যাকিউম টিউব অথবা অর্ধপরিবাহী(semi conductor) যন্ত্রাংশের মধ্য দিয়ে ইলেকট্রনের প্রবাহ আলোচিত হয়। এতে সাধারণত ক্ষুদ্র আকারের বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি যেমন কম্পিউটার, আই সি ইত্যাদি আলোচিত হয়।ইলেকট্রনিক প্রকৌশল প্রধানত ইলেকট্রনিক বর্তনীর নকশা প্রণয়ন এবং পরীক্ষণের কাজে ব্যবহৃত হয়। ইলেকট্রনিক বর্তনী সাধারণত রেজিস্টর, ক্যাপাসিটর, ইন্ডাক্টর, ডায়োড প্রভৃতি দ্বারা কোন নির্দিষ্ট কার্যক্রম সম্পাদন করার জন্য তৈরি করা হয়।। বেসিক ইলেকট্রনিক্স এর ডায়োড, ট্রানজিস্টর, PNP, NPN, BJT, MOSFET সম্পর্কে ধারনা থাকলে পরের ধাপগুলো সহজ হয়ে যায়। এজন্য কিছুসংখ্যক বেসিক ইলেকট্রনিক্স কম্পোনেন্ট সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হয়েছে।
বেসিক ইলেকট্রনিক্স নিয়ে বিস্তারিত দেখুন এখানে
ইলেক্ট্রনিক্সঃ
ইন্জিনিয়ারিং এর যে শাখায় ভ্যাকুয়াম টিউব, গ্যাস টিউব, সেমিকন্ডাক্টর ইত্যাদি এর মধ্যদিয়ে ইলেক্ট্রন প্রবাহ নিয়ে আলোচনা করা হয় তাকে ইলেক্ট্রনিক্স বলে। ইলেক্ট্রনিক্সের কম্পোনেন্ট দুই ধরনের। যথা-
১) Active component
2) Passive component
Active component-
যে সকল কম্পোনেন্ট চালানোর জন্য আলাদা পাওয়ার সোর্সের প্রয়োজন হয় তাকে Active component বলে। যেমন- Transistor, FET, TRIACs, SCRs, LEDs etc.
Passive component-
যে সকল কম্পোনেন্ট চালানোর জন্য আলাদা পাওয়ার সোর্সের প্রয়োজন হয় না তাকে passive component বলে। যেমন-
* Resistors
* Capacitors
* Inductors
* Diodes
Transistors:
Transistor হলো- তিন টার্মিনাল, তিন লেয়ার, এবং দুই জাংশন বিশিষ্ট সেমিকন্ডাক্টর ডিভইস, যা ইনপুট সিগন্যাল এর শক্তি বৃদ্ধি করে আবার সুইচিং ডিভাইস হিসেবেও কাজ করে।
এর তিনটি টার্মিনাল হলো- বেস, ইমিটার এবং কালেক্টর। বেস টার্মিনাল ইনপুট হিসেবে এবং কালেক্টর ও ইমিটার আউটপুট হিসেবে ব্যাবহার করা হয়।
বেসিক ইলেকট্রনিক্স নিয়ে বিস্তারিত দেখুন এখানে
Transistor প্রধানত দুই প্রকার। যথা-
1) BJT (Bipolar Junction Transistor)
2) FET (Field Effect Transistor)
BJT কে দুই ভাগে ভাগ করা হয়। যথা-
1) PNP (Positive-Negative-Positive) Transistor.
2) NPN (Negative-Positive-Negative) Transistor.
FET কে দুই ভাগে ভাগ করা হয়। যথা-
1) JFET (Junction Field Effect Transistor).
2) MOSFET (Metal Oxide Field Effect Transistor).
JFET আবার দু প্রকার। যথা-
1) P-Channel.
2) N-Channel.
MOSFET আবার দুপ্রকার।যথা-
1) Depletion Mode.
2) E-Only (Enhancement Only) Mode.
Depletion Mode আবার দু প্রকার। যথা-
1) P-Channel.
2) N-Channel.
Enhancement Only Mode আবার দু প্রকার। যথা-
1) P-Channel.
2) N-Channel.
Diode
Diode হলো- দুই টার্মিনাল বিশিষ্ট একটি ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস, যাতে একটি PN Junction থাকে এবং যা একমুখী কারেন্ট প্রবাহ সৃষ্টি করতে পারে। এক কথায়- একটি PN Junction কেই Semiconductor Diode/ Crystal Diode বলে।
বেসিক ইলেকট্রনিক্স নিয়ে বিস্তারিত দেখুন এখানে
ডায়োডের দুটি টার্মিনাল –
1) Anode.
2) cathode.
সবচেয়ে বেশী ব্যাবহৃত ডায়োডগুলো হলো-
1) জেনার ডায়োড (zenar Diode)
2) ভ্যারিষ্টার ডায়োড ( Barrister Diode)ilek
3) টানেল ডায়োড ( Tunnel Diode)
4) সেভেন সেগমেন্ট ডায়োড ( Seven Segment Diode/ LED Display)
5) লাইট ইমিটিং ডায়োড (Light Emitting Diode/ LED)
6) ফটো ডায়োড ( Photo Diode) (আলোর প্রতিফলনে কাজ করে)
7) ভ্যারাক্টর ডায়োড ( Varactor Diode)
8) স্কটকি ডায়োড ( schottky Diode)
বেসিক ইলেকট্রনিক্স উপাদান :
* ডায়োড (Diode)
* ট্রানজিস্ট্রার (Transistor)
* ভেরোবোর্ড বা বেডবোর্ড
* রেজিষ্টার (Resistor)
* কিছু কানেক্টর
* ক্যাপাসিটর (Capacitor)
* Non polar Capacitor
* Polar Capacitor
* কিছু এলইডি
* মাল্টিমিটার ইত্যাদি।
ডি ইঞ্জিনিয়ার্স নিউজ এর পোর্টালে ভিজিট করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। সকল আপডেট সবার আগে পেতে আমাদের নিউজ পোর্টাল ভিজিট করুন এবং ফেসবুক পেজে লাইক/ফলো দিয়ে রাখুন।